বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বরিশালে মা ইলিশ শিকারের মহোৎসব

বরিশালে মা ইলিশ শিকারের মহোৎসব

বরিশালের মুলাদী উপজেলায় চলছে মা ইলিশ শিকারের মহোৎসব। গত ১৪ অক্টোবর মা ইলিশ রক্ষার জন্য অভিযান শুরু হলেও প্রশাসন দায়সারাভাবে অভিযান পরিচালনা করে আসছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

মুলাদী উপজেলায় জয়ন্তী, নয়াভাংগুলী ও আড়িয়াল খাঁ নদীতে মীরগঞ্জ, মিয়ারচর, পাইতিখোলা, বানিমর্দন, নাজিরপুর, রামচর, সফিপুর, চরমালিয়া, মৃধার হাট এলাকায় রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ও বিকাল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত শত শত জেলে মা ইলিশ নিধন করে চলছে। এই নদীগুলোতে বেশ কিছু খাল থাকায় প্রশাসনের লোকজন টহল দিতে গেলে জেলেরা খালের ভেতর লুকিয়ে পড়ে। অভিযানকারীদের ট্রলার চলে গেলে আবার নেমে পড়েন মাছ শিকারে।

মুলাদী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও নির্বাহী কর্মকর্তা ছয়টি ট্রলার, একটি স্পিড বোট ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ির দুইটি পুলিশ বোট নদীতে অভিযান পরিচালনার কথা থাকলেও অভিযান পরিচালনায় গাফলতি দেখা যাচ্ছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। নিয়ম ভেঙ্গে অনেক জেলে মাছ শিকার করলেও এ পর্যন্ত মাত্র ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। তার মধ্যে নিয়মিত মামলায় ছয়জন, পাঁচজনকে সাজা ও দুইজনের জরিমানা হয়েছে।

এ ব্যাপারে মৎস্য কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমাদের জনবল খুব কম। তার মধ্যে আমি ১০১ থেকে ১০২ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে অভিযান পরিচালনা করছি। উপজেলার বিভিন্ন দফতর থেকে সাত থেকে আটজন কর্মকর্তা অভিযান পরিচালনার জন্য দেয়া হয়েছে। তারা ডিউটি সময় ভাগ অভিযান পরিচালনা করে থাকেন।

স্থানীয় সচেতন মহলের ধারণা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা একটু সচেতন হয়ে কাজ করলে অনেকটা কমে আসবে মা ইলিশ শিকার। কিন্তু আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হওয়ায় চেয়ারম্যান ও মেম্বারগণ ভোট হারানোর ভয়ে তেমন সহযোগিতা করছে না বলে কর্মকর্তাদের অভিযোগ।

এলাকার জনসাধারণ বলছে, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সঠিকভাবে সকাল-সন্ধ্যায় অভিযান পরিচালনা না করলে মা ইলিশ রক্ষা করা যাবে না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুভ্রা দাস জানান, নির্ধারিত অভিযান পরিচালনা করার টিম থাকার পরেও দুই থেকে এক দিন পর পর আমি নিজে ও সহকারী কমিশনার ভূমি আলাদাভাবে অভিযান পরিচালনা করে থাকি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com