এক মাসে শেষ করা যায় মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের ওপর অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মূল্যায়নের ক্ষেত্রে পাস-ফেল বলে কিছু উল্লেখ থাকবে না। শিক্ষার্থীর লেখায় তার মৌলিক চিন্তা, কল্পনা ও সৃজনশীলতা প্রতিফলিত হয়েছে কিনা এর ওপর ভিত্তি করে ‘অতি উত্তম’, ‘উত্তম’, ‘ভালো’ ও ‘অগ্রগতি প্রয়োজন- এই চার সূচকে মূল্যায়ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি মাউশির ওয়েবসাইটে প্রকাশ রয়েছে।
এতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের প্রতিপালনের জন্য ১২ দফা নির্দেশনাও রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য ৫ দফা, প্রতিষ্ঠান প্রধানের জন্য ১১ দফা, অভিভাবকদের প্রতি ৫ দফা, জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের প্রতি ৯ দফা নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি।
করোনা সংক্রমণের কারণে এবার বার্ষিক পরীক্ষা ছাড়াই প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থী ওপরের শ্রেণিতে উঠছে। দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি পূরণের জন্য ৩০ কর্মদিবসের সিলেবাস করা হয়েছে। এর ওপর শিক্ষার্থীদের দেওয়া হচ্ছে সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্ট। অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়নের পর শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি চিহ্নিত করে পরবর্তী শ্রেণিতে নেওয়া হবে অতিরিক্ত ক্লাস।
Leave a Reply