রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১২:২৫ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
কিডনি রোগের লক্ষণ জানুন

কিডনি রোগের লক্ষণ জানুন

কিডনি রোগের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রবিশেষে অসংখ্য লক্ষণ দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। এসব লক্ষণ একেকজনের ক্ষেত্রে একেক ধরনের হয়ে থাকে। যেমন- সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর কেউ কেউ চোখ, মুখ ও পা ফোলা ফোলা অনুভব করে থাকেন। ক্ষুধামান্দ্য, বমি বমি ভাব, এমনকি দুর্বল ভাবও চলে আসে। বারবার প্রস্রাবের চাপ, বিশেষ করে রাতে অনুভূত হওয়া। অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপ।

শারীরিক দুর্বলতা, রক্ত ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া। অল্প হাঁটার পর, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া বা তাড়াতাড়ি ক্লান্তি অনুভব করা। বয়স ছয় বছর পার হওয়ার পরও রাতে বিছানায় প্রস্রাব করা। প্রস্রাব কম আসা। প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া অনুভব করা এবং প্রস্রাবে রক্ত বা পুঁজের উপস্থিতি। প্রস্রাব করার সময় কষ্ট হওয়া। ফোঁটা ফোঁটা করে প্রস্রাব হওয়া। পেটের মধ্যে গিট হওয়া, পা ও কোমরে যন্ত্রণা ইত্যাদি।

এসবের মধ্যে যে কোনো একটি লক্ষণের উপস্থিতি থাকলে কিডনির রোগের আশঙ্কা করা যায়। এ ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এ রোগের চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। জটিল কিন্তু সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না। দুর্ভাগ্যবশত অনেক গভীর কিডনির রোগের লক্ষণ শুরুতে কম দেখা যায়। এ জন্য যখনই কিডনির রোগের আশঙ্কা হয়, তখনই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com