শনিবার, ২৮ Jun ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
বরিশালে ভাতিজিকে ধর্ষণের দায়ে চাচার যাবজ্জীবন

বরিশালে ভাতিজিকে ধর্ষণের দায়ে চাচার যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ বরিশালের মুলাদী উপজেলার ডিক্রিরচর গ্রামে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণের ফলে গর্ভবতী হওয়ার মামলায় ইদ্রিস হাওলাদার নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ বছরের দন্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু শামীম আজাদ সোমবার দুপুরে আসামীর উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্ত ইদ্রিস হাওলাদার একই এলাকার বাসিন্দা মৃত কছির উদ্দিনের ছেলে এবং নির্যাতিতার চাচাতো চাচা। ঘটনার সময় নির্যাতিতা মুলাদীর ডিক্রিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী ছিল। ট্রাইব্যুনালের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) নাজমা বেগম শিউলী জানান, নির্যাতিতা তার সৎ মায়ের সাথে মুলাদীর ডিক্রিরচর গ্রামে থাকতো। তার বাবা ঢাকায় কাজ করতেন। সৎ মা বকাঝকা করলে নির্যাতিতা শিশুটি আসামী ইদ্রিসের ঘরে গিয়ে আশ্রয় নিতো। ২০১৫ সালের ২৫ মার্চ সৎ মায়ের হাতে মার খেয়ে ইদ্রিসের ঘরে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে নির্যাতিতা। ওই রাতে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে ইদ্রিস। এ ঘটনা কাউকে বললে ওই শিশু ও তার বাবাকে (শিশুটির বাবা) হত্যার হুমকি দেয় সে। এর কিছুদিন পর সৎ মা নির্যাতিতার শারীরিক পরিবর্তন দেখে শিশুটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সব ঘটনা বরে দেয় বলে দেয় সে। ওই বছরের ৩০ জুলাই শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ইদ্রিসকে একমাত্র আসামি করেন। একই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মুলাদী থানার এসআই ফারুক হোসেন খান ইদ্রিসকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে এই মামলার অভিযোগপত্র জমা দেন। পরে ট্রাইব্যুনালে ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহন শেষে বিচারক ওই রায় ঘোষনা করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com