বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০২ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
শিশু ইয়াকুবকে বাঁচাতে বাবা-মায়ের আকুতি

শিশু ইয়াকুবকে বাঁচাতে বাবা-মায়ের আকুতি

রাঙ্গাবালী প্রতিনিধি ॥ সন্তানকে বাঁচাতে নিজ এলাকার মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন মা। আর বাবাও চাইছেন সহায়তা। কিন্তু এভাবে তাদের পক্ষে সন্তানের চিকিৎসার টাকা সংগ্রহ সম্ভব হচ্ছে না। তাই যতই দিন যাচ্ছে, ওই শিশুর বেঁচে থাকার আশা ততই অনিশ্চয়তায় পড়ছে। ছোট্ট শিশু ইয়াকুব। বয়স মাত্র ছয় মাস। এ বয়সে হেসে খেলে বাবা-মায়ের মুখের হাসি ফোটানোর কথা। কিন্তু তাদের সেই হাসি মলিন হয়ে গেছে। কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে। অসহ্য যন্ত্রণায় ছটফট করে দিন কাটছে শিশুটির। পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের চদ্রিমাঝি গ্রামের দিনমজুর কামাল হাওলাদারের ছেলে ইয়াকুব। চার ভাই-বোনের মধ্যে ইয়াকুব সবার ছোট। পরিবার বলছে, মাসখানেক ধরে ইয়াকুব অযহ্য যন্ত্রণায় কাতর হয়ে ছিল। এক সপ্তাহ আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কলাপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে ইয়াকুবের ধরা পড়ে রক্তশূন্যতা, শ্বাসকষ্ট ও হৃদযন্ত্রের (হার্ট) পাশের হাড় ফাক হয়ে গেছে। সেখানকার কর্তব্যরত আবাসিক চিকিৎসক ডা. জে.এইচ খান লেলিন প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ইয়াকুবকে দ্রুত ঢাকা নিয়ে অপারেশন ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পরামর্শ দেন। শিশুটির চিকিৎসার জন্য এখন কমপক্ষে একলক্ষ টাকা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। কিন্তু অভাব-অনটনের সংসারে দারিদ্র্য বাবার পক্ষে এই টাকা জোগার করে ছেলের চিকিৎসা করানো সম্ভব নয়। তাই শিশু সন্তানকে বাঁচাতে নিজ এলাকার মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন মা। আর বাবাও চাইছেন সহায়তা। কিন্তু এভাবে তাদের পক্ষে সন্তানের চিকিৎসার টাকা সংগ্রহ সম্ভব হচ্ছে না। তাই যতই দিন যাচ্ছে, ওই শিশুর বেঁচে থাকার আশা ততই অনিশ্চয়তায় পড়ছে। ইয়াকুবের মা খাদিজা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার ছেলেকে বাচাইতে (বাঁচাতে) চাই। আমনেরা কেই (কেউ) যদি থাকেন (আপনারা) আমার ছেলেকে বাচাইতে সাহয্য করেন। এই মুহূর্তে সকলের সহযোগিতা হয়তো দিতে পারে শিশু ইয়াকুবের দীর্ঘজীবন। শিশুটিকে বাঁচাতে যে কেউ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন। শিশু ইয়াকুবের বাবা কামাল হাওলাদারের সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর: ০১৭৮৬৩৮৩৯৬৪।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com