দখিনের খবর ডেস্ক ॥ নির্বাচনের বাকি মাত্র একদিন। এখনও কারাগারে আছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ১৯ প্রার্থী। ঐকফ্রন্টের গ্রেফতারকৃত প্রার্থী তালিকায় জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীরাও রয়েছেন। শুক্রবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের দফতর থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঐক্যফ্রন্টের প্রায় দুই ডজন প্রার্থী কারাগারে রয়েছেন। তারা হলেন- নরসিংদী-১ খায়রুল কবীর খোকন, কুমিল¬া-১০ মনিরুল হক চৌধুরী, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন, ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, চট্টগ্রাম-৯ ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-৪ আসলাম চৌধুরী, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী, রাজশাহী-০৬ মো. আবু সাঈদ চাঁদ, মাগুরা-১ মো. আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২ এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ, সাতক্ষীরা-২ মুহাম্মদ আবদুল খালেক, খুলনা-৬ আবুল কালাম আজাদ, ঠাকুরগাঁও-২ মাওলানা আবদুল হাকিম, সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল¬া, যশোর-২ আবু সাঈদ মো. শাহাদাত। এরমধ্যে আ ন ম শামসুল ইসলাম, এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ, মাওলানা আবদুল হাকিম, গাজী নজরুল ইসলাম জামায়াতের প্রার্থী। তারা ধানের শীষের প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিবৃতিতে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘এত কিছুর পরও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নির্বাচন থেকে দূরে রাখার হেন কোনও চেষ্টা নেই, যা করা হচ্ছে না।জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটির আহ্বায়ক জগলুল হায়দায় আফ্রিক বলেন, ‘বাংলাদেশে জামায়াত বলে কোনও দল নেই। এরা সবাই এখন বিএনপি। আর জামায়াত কি শুধু ঐক্যফ্রন্ট আছে, আওয়ামী লীগে কি জামায়াত নেই। বর্তমান সংসদে আওয়ামী লীগের এমপিদের মধ্যে জামায়াতের লোকও রয়েছে।
Leave a Reply