রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা

মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে মামলা

গৌরনদী প্রতিনিধি ॥ মাদ্রাসার আবাসিক বোডিংয়ে থাকা মাদ্রাসা ছাত্র ইসমাইল হাওলাদার মিদুলকে (১৫) হত্যা করে লাশ গুমের অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় মাদ্রাসার সুপারসহ অন্যান্য শিক্ষকদের আসামি করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মাদ্রাসা ছাত্র মিদুল জেলার গৌরনদী উপজেলার দিয়াশুর গ্রামের মনিরুজ্জামান হাওলাদারের পুত্র। সে গৌরনদীর সীমান্তবর্তী মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার দক্ষিণ রমজানপুর গ্রামের জামেয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় হেফজ শাখায় অধ্যয়নরত ছিলো। গতকাল রোববার সকালে মিদুলের পিতা মনিরুজ্জামান হাওলাদার জানান, ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে মিদুলের মা মাদ্রাসায় গিয়ে মিদুলের সাথে দেখা করেন। পরেরদিন সকালে মাদ্রাসার এক শিক্ষক মিদুলের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি তাকে মোবাইল ফোনে জানায়। তিনি আরও জানান, মিদুল নিখোঁজ হওয়ার পরেরদিনই ওই মাদ্রাসার হেফজ শাখার শিক্ষক মাওলানা ফোরকান মাদ্রাসা থেকে চলে যায়। আবাসিক বোডিং থেকে মিদুলের রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ ও এক শিক্ষকের চলে যাওয়ার বিষয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপই গ্রহণ করেননি। ফলে মিদুলকে মাদ্রাসার শিক্ষকরাই গায়েব করেছেন বলে তিনি (মনিরুজ্জামান) ধারনা করছেন। মিদুলের নিখোঁজের ব্যাপারে গত ২৬ সেপ্টেম্বর কালকিনি থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করা হয়। ওই জিডির সূত্রধরে মাদারীপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোঃ ফয়সাল আল মামুন কালকিনি থানার ওসির কাছে জানতে চান মাদ্রাসা ছাত্র মিদুল নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে পুলিশ কি কি পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। কিন্তু পুলিশের কাছ থেকে আশানুরূপ রির্পোট না পেয়ে আদালতের বিচারক বিস্ময় প্রকাশ করেন। মিদুলের বাবার অভিযোগ, তার পুত্র মিদুলের রহস্যজনক নিখোঁজের বিষয়ে তারা কালকিনি থানায় একাধিকবার মামলা দায়েরের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে নিরুপায় হয়ে গত ৫ নভেম্বর তিনি (মনিরুজ্জামান) বাদী হয়ে মাদারীপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মিদুলকে হত্যা করে লাশ গুম করার অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মাদ্রাসার সুপার মাওলানা জাকির হোসেন, সহকারী শিক্ষক মাওলানা ফোরকান, রুহুল আমিন ও মাওলানা বিল্লাল হোসেনকে আসামি করা হয়েছে। আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে গোপালগঞ্জের পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ প্রদান করেছেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com