সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
মুলাদীর বাটামারার পাল বংশের ৩০০ বছরের পুরাতন পুকুরটি ভূমি দস্যুদের নজরে

মুলাদীর বাটামারার পাল বংশের ৩০০ বছরের পুরাতন পুকুরটি ভূমি দস্যুদের নজরে

মুলাদী প্রতিনিধি ॥ মুলাদী উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের সেলিমপুর বাজার সংলগ্ন পাল বংশের ৩০০ বছরের পুরাতন পুকুরটি ভূমি দস্যুদের নজরে, যে পুকুরটি পুজা মন্ডবের অনুদানের পয়সা দিয়ে মাছ চাষ করা হতো, তা এখন ভুমি দস্যুদের নজর পরে বি পি সম্পত্তিতে রূপান্তর। জানা যায় মুলাদী উপজেলার বাটামারা ইউনিয়নের সেলিমপুর বাজার সংলগ্ন পাল বংশের ৩০০ বছর যাবৎ ভোগদখলে থাকা একটি পুকুর ব্যবহার না হওয়ায় এখন মরা পুকুরে পরিনত হয়েছে। পুকুরটি বর্তমানে ভুমি দস্যুদের নজরে থাকায় তা রেজিষ্ট্রকৃত সম্পত্তি বলে দাবী করছে একটি মহল। শুধু পুকুরটিই নয় উক্ত পাল বংশের পুজা মন্ডব মন্দির সহ আশপাশের জমিও বিভিন্ন কৌশলে দখল করার পায়তারা করে আসছে ঐ ভুমি দস্যু মহলটি। স্থানীয় ভাবে জানাগেলে আলমাছ গংরা উক্ত পুকুর সহ পাল বংশের অনেক জমি বিভিন্ন তারিখে রেজিষ্ট্রারী করিয়াছে মর্মে উক্ত দলিলের বলে পুজা মন্দিরটিতে পাল বংশের ওয়ারিশদের পূজা দিতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে বলেও জানা গেছে। গত ২০২০ সালে উক্ত মরা পুকুরটি নিয়ে আদালত হলে তদন্ত প্রতিবেদনে আলমাছ গংরা দীর্ঘ দিন যাবৎ পুকুরটি ব্যবহার করেছে বলে উল্লেখ্য করা হলেও পুকুরটি দীর্ঘ বছর যাবৎ ব্যবহারের অনুপযোগি হয়ে রয়েছে। প্রকৃত পক্ষে উক্ত পুকুরটি বর্তমানে বিপি সম্পত্তি হওয়ায় সরকারের কাছ থেকে বন্দোবস্ত নেওয়ার জন্য একাধিক দল পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। পাল বংশের ওয়ারিশগনরা দাবী করে বলেন আমাদের পূর্ব পুরুষের ব্যবহারকৃত পুকুরটি যেন তাদের নামেই বরাদ্ধ দেওয়া হয়। আমরা হিন্দু অসহায় বলে আমাদের মালিকানা সম্পত্তিই অন্যেরা জোড়পূর্বক দখল করে নিচ্ছে, আর যদি আমাদের পূর্ব পুরুষের দখলিয় সম্পত্তি তাদের নামে বরাদ্ধ করা হয় তাহলে আমার আমাদের ধর্মীয় উপাসনালয় সহ বিভামাটি হারাবো। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়ে আমলে নিয়ে হিন্দু ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় উপাসনালয় সহ পৈত্রিক সম্পত্তি যাহাতে রক্ষা হয় সেই ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এমনটি প্রত্যাশা অসহায় হিন্দুু পরিবারের সদস্যেদের।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com