মঙ্গলবার, ১৭ Jun ২০২৫, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
পাহাড়ে রংহীন ‘বৈসাবি’

পাহাড়ে রংহীন ‘বৈসাবি’

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ পাহাড়ে বসবাসরত ১১টি জনগোষ্ঠির ১০ ভাষা-ভাষির মধ্যে চাকমারা বলে বিজু, মারমা-রাখাইনরা বলে সাংগ্রাই, ত্রিপুরা বলে বৈসুক, তঞ্চঙ্গ্যারা বলে বিষু এবং অহমিয়ারা (আসাম) বলে বিহু। আর এসব কিছুর সংমিশ্রণে বলা হয় ‘বৈসাবি’। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পহেলা বৈশাখ এক নিয়মে পালন করলেও পাহাড়ে পালন করা হয় ভিন্নভাবে। চার দিনব্যাপী ব্যাপক উৎসবে পাহাড় তখন আনন্দে মাতহারা হয়ে ওঠে। যা দেশের কোথাও এমনটি দেখা যায় না। আর এমন বৈচিত্র এ অঞ্চলকে আলাদা সত্ত্বার সৌন্দর্য দান করেছে। এজন্য পাহাড়ের বৈচিত্রের সুখ্যাতিতে মুগ্ধ হয়ে অনেক পর্যটক এ উৎসবে যোগ দিতে অগ্রিম চলে আসেন এখানে। তবে মাহামারি করোনা এইবারের বৈসাবি উৎসবের আনন্দটাকে কেড়ে নিয়েছে। বৈসাবির আর মাত্র কিছুদিন বাকি। কিন্তু নেই কোনো উৎসব আমেজের রং। পাহাড়ে এ মৌসুমটা পুরো রংহীন থাকবে। এমনটা জানিয়েছেন, উৎসব আয়োজন কমিটির সংশ্লিষ্টরা। রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য বিপুল ত্রিপুরা বলেন, মহামারি করোনার কারণে গত বছরও আমরা উৎসব পালন করতে পারেনি। এ বছরও করোনা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। তাই করোনা মোকাবিলায় আমরা এ বছর উৎসব পালন থেকে বিরত থাকবো। রাঙামাটি ত্রিপুরা কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সুরেশ ত্রিপুরা বলেন, দেশে করোনার ক্রান্তিকাল চলছে। তাই এ বছর উৎসব পালন করা হবে না। মন খারাপ হলেও জনগণের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে করোনা মোকাবিলায় আমাদের এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com