বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
সন্ধ্যায় বিলীনপ্রায় গনমান গ্রাম

সন্ধ্যায় বিলীনপ্রায় গনমান গ্রাম

স্বরূপকাঠি প্রতিনিধি ॥ পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে সন্ধ্যা নদীর অব্যাহত ভাঙনে বিলীনের পথে গনমান গ্রাম। সন্ধ্যার করালগ্রাসে এ গ্রামের অনেক বসতঘর, বাগানবাড়ি, ফসলী জমিসহ হারিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ জনপদ। ফলে দিন দিন পাল্টে যাচ্ছে গনমান গ্রামের মানচিত্র। গত এক সপ্তাহে সন্ধ্যা নদীর ভাঙনে ওই গ্রামের প্রায় ২০-২৫ শতাংশ বাগানবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। সন্ধ্যার এ চিত্র দেখে ইতোমধ্যে ভাঙনের আশঙ্কায় আব্দুর রশিদ ও মো. সামসুল হক বসতঘর সরিয়ে নিয়েছেন। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গনমান গ্রামের কালাম, আসলাম, কবির, মিজান, ফজলু, আলমগীর, সোহেল, মাসুদ, আবুল, নজরুলসহ অনেকের বসতঘর-ভিটেমাটিসহ গ্রামটির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ সন্ধ্যার বুকে হারিয়ে গেছে। গনমান গ্রামের মো. ফজলুল হক জানান, নদী ভাঙনের ফলে এ এলাকার মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। ভিটেমাটি হারিয়ে অনেক পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় অনেক পরিবার এখনও তাদের শেষ আশ্রয়স্থল বসতভিটায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। যুগ যুগ ধরে সন্ধ্যা নদীর অব্যাহত ভাঙনের ফলে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বসতঘর, হাজার হাজার একর ফসলী জমিসহ বিস্তীর্ণ জনপদ রাক্ষুসী সন্ধ্যা গ্রাস করেছে। এদিকে কৌরিখাড়া বিসিক শিল্প নগরীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সন্ধ্যানদীর ভাঙনের হুমকির সম্মুখীন। বিগত দিনে উত্তর কৌরিখাড়া ও দক্ষিণ কৌড়িখাড়া ভাঙন কবলিত খেয়াঘাট সংলগ্ন কিছু এলাকায় ব্লক ও জিও টেক্স ব্যাগে বালু ভর্তি করে ফেলে সাময়িক ভাঙন রোধ হলেও দক্ষিণ কৌরিখাড়া, পূর্ব সোহাগদল ও গনমান গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com