শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৯:১৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
রাজাপুরে পানিতে ক্ষেত তলিয়ে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

রাজাপুরে পানিতে ক্ষেত তলিয়ে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

রাজাপুর প্রতিনিধি ॥ ঝালকাঠির রাজাপুরে সাম্প্রতিক আকস্মিক পূর্ণিমার জোয়ারের পানিতে ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় মাঠেই নষ্ট হচ্ছে তরমুজ। উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের মানকিসুন্দর এলাকায় বিশখালি নদীর বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে এ ঘটনা ঘটে। জানাগেছে, মানকিসুন্দর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস হাওলাদারসহ এলাকার ৮জন কৃষক তরমুজ চাষে আগ্রহী হয়ে অন্যের কাছ থেকে ১০ একর জমি তিন মাসের জন্য লিজ নিয়ে তরমুজের বড় আবাদ শুরু করেন। লাভের আশায় চড়া সুদে লাখ লাখ টাকা ঋণ করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক পূর্নিমার প্রভাবে আকস্মিক জোয়ারের পানিতে ভেসে যেতে বসেছে তাদের স্বপ্ন। তাদের সাথে আরও ১০জন দিনমজুরের অক্লান্ত শ্রমে যখন মাঠে হেসে ওঠে তরমুজের ফলন, ঠিক তখন জোয়ারের পানিতে সেই হাসি কান্নায় পরিণত করে। এদিকে জোয়ারের পানি একদিন পর নেমে গেলেও বেশির ভাগ তরমুজ গাছের গোড়া বিদ্ধস্ত হয়েছে। আর এ কারণে আকারে বড় হতে পারবে ফলনের একটি বড় অংশ। প্রতিকুলতার মধ্যে ফসল বিক্রির পরে তাদের সব খরচ মিটিয়ে আসল নিয়ে ঘরে উঠতে পারবে কিনা তা নিয়ে চাষিরা রয়েছে দুশ্চিন্তা। শুধু মানকিসুন্দর গ্রামের তরমুজই নয়, উপজেলার সাংগর, শুক্তাগর, কেওতা, পালট গ্রামের তরমুজের চাষ হয়েছে। উপজেলায় এ বছর ২২ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। হেক্টর প্রতি ফলনের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ মেট্রিকটন। এখন মাঠে আধাপাকা তরজুম। আর কদিন পরেই ফলন কাটা শুরু হবে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উল্লাহ বাহাদুর বলেন, মাঠে চাষিদের বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com