রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
তরমুজের বাজারে ক্রেতা সংকট

তরমুজের বাজারে ক্রেতা সংকট

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ক্রেতা সংকটের কারণে লোকসানের মুখে পড়েছে তরমুজ ব্যবসায়ীরা। করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় সারা দেশের ন্যায় এ উপজেলায় চলছে লকডাউন। তাই ঘর থেকে লোকজন বাহিরে বের হচ্ছে না। ফলে স্থানীয় বাজারগুলোতে তরমুজের চাহিদাও কমে গেছে। এছাড়া ক্রেতা কমে যাওয়ায় কারণে অনেকের মজুদ করা তরমুজ পঁচন ধরতে শুরু করেছে বলে স্থানীয় তরমুজ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। তরমুজ ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ধানখালী, চম্পাপুর, লতাচাপলী, ধুলাসার ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে এ বছর তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। মূলত আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষক এর সুফল পেয়েছে। লগডাউনের আগে অধিকাংশ চাষী তাদের ক্ষেত বিক্রি করতে পেরেছে বিধায় চাষীরা ভাল দাম পেয়েছে তরমুজের। তবে খুচরা বিক্রেতারা ট্রাক মূলে তরমুজ ক্রয়ের পর হঠাৎ লকডাউন’র ঘোষনা আসায় পৌর এলাকায় লোক সমাগম কমে গেছে। ফলে দেখা দিয়েছে ক্রেতা সংকট। তরমুজ ব্যবসায়ী ইউনুস বলেন, লকডাউন কারনে ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে। দুই চারটা যা বিক্রি করছি তাও ভাল দাম পাচ্ছি। ব্যবসায়ী মো. জলিল জানান, তিনি এক সপ্তাহ আগে তরমুজ কিনেছেন। বিক্রি কম হওয়ায় তার কিছু কিছু তরমুজে পঁচন ধরেছে। অপর তরমুজ ব্যবসায়ী মো. আনসার আলী জানান, হঠাৎ খাওতা কমে গেছে। কাঁচা মাল মজুদ করারও কোন সুযোগ নেই। তার অন্তত সহস্রাধিক পিস তরমুজ কেনা ছিল। লকডাউনের পর থেকে ক্রেতা কমে যাওয়ায় তরমুজ বিক্রি করতে পারেননি। আগে ভাগেই তরমুজ ক্ষেত কিনে বিপাকে পড়েছি। বিক্রি করে উঠতে পারলে ভাল। না হয় লোকসান’র বোঝা বহন করতে হবে বলে এই তরমুজ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন। কলাপাড়া বন্দর সমিতির অর্থ সম্পদক মো. ফরিদ উদ্দিন বিপু বলেন, করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় সারা দেশের ন্যায় কলাপাড়ায় চলছে লকডাউন। তাই ঘর থেকে লোকজন বাহিরে বের হচ্ছে না। ফলে স্থানীয় বাজারগুলোতে তরমুজের চাহিদাও কমে গেছে। ফলে তরমুজ ব্যবসায়ীরা লোকসানের শংকা রয়েছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, এ উপজেলা ১৫’শ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। ফলনও ভাল হয়েছে। লকডাউনের আগে ভাগেই চাষীরা ক্ষেতের তরমুজ বিক্রি করে দিয়েছে। ওইসময় তারা দামও ভাল পেয়েছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com