সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ১২:০৫ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
মুলাদীতে বিধবা ভাতা দেওয়ার নামে ভিক্ষার টাকা আত্মসাৎ

মুলাদীতে বিধবা ভাতা দেওয়ার নামে ভিক্ষার টাকা আত্মসাৎ

মুলাদী প্রতিনিধি ॥ মুলাদীতে বিধবা ভাতা দেওয়ার নামে এক হতদরিদ্র নারীর ভিক্ষার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কাজিরচর ইউনিয়নের চরকমিশনার (কাঠেরচর) গ্রামের মৃত খাদেম খানের পুত্র আ. রব খান দুই হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে ওই গ্রামের হতদরিদ্র তহমিনা বেগম অভিযোগ করেছেন। নিঃসন্তান তহমিনা বেগম (৬৫) কাঠেরচর গ্রামের আব্দুল মন্নান হাওলাদারের স্ত্রী। প্রায় ৩ বছর আগে তার স্বামী মারা যান। তহমিনা বেগম বলেন, স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে বিধবা ভাতা পাওয়ার আশায় এলাকার মেম্বার ও নেতাদের পেছনে ঘুরেছি। কিন্তু কেউ বিধবা ভাতা কিংবা বয়স্ক ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়নি। এলাকার মাতবর ও একটি রাজনৈতিক দলের ওয়ার্ড সভাপতি আ. রব খান বিধবা ভাতা দেওয়ার জন্য তার কাছে ৩ হাজার টাকা দাবি করেন। বিগত ঈদুল আজহার দিন বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে তহমিনা বেগম ৪ কেজি গরুর মাংস পান। মাংস বিক্রি করে ২ হাজার টাকা তিনি আ. রব খানকে দেন। টাকা নেওয়ার ১০ মাস অতিবাহিত হলেও আ. রব খান ওই হতদরিদ্র নারীকে বিধবা ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে পারেননি। কিছুদিন আগে অসহায় নারী তার টাকা ফেরত চাইলে আ. রব খান ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান। পরে তহমিনা বেগম বিষয়টি নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে আসলে বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। এ ব্যাপারে কাজিরচর ইউপি চেয়ারম্যান মন্টু বিশ্বাস জানান, ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিধবা ও বয়স্ক ভাতা প্রদানের জন্য ইউনিয়নের সব ওয়ার্ডে মাইকিং করা হয়েছে এবং ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তার মাধ্যমে অনলাইনে আবেদনের জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু তহমিনা বেগম স্থানীয় এক প্রতারককে টাকা দিয়ে নিশ্চিন্তে থাকায় বিধবা ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন করেননি। বিষয়টি জানার পর তাকে বিধবা ভাতা দেওয়ার জন্য আবেদনের প্রস্তুতি চলছে। এ ব্যাপারে আ. রব খানের বক্তব্য জানতে তার মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com