শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
গলাচিপায় ভরাট হয়ে যাচ্ছে প্রাচীন খাল ও পুকুর

গলাচিপায় ভরাট হয়ে যাচ্ছে প্রাচীন খাল ও পুকুর

গলাচিপা প্রতিনিধি ॥ দখল ও দূষণের কবলে পড়েছে গলাচিপা পৌর খালসহ এলাকার প্রাচীন পুকুর ও জলাশয়। এক সময় শতাধিক পুকুর ও জলাশয় থাকলেও এর অধিকাংশই এখন অস্তিত্ববিহীন। বর্তমানে যে কয়েকটি পুকৃুরের অস্তিত্ব রয়েছে তার অধিকাংশের পানি ব্যবহারের অনুপযোগী। এক সময়ের গলাচিপা শহরের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া রামনাবাদ নদী থেকে বদনাতলী, উলানিয়া বন্দরে লঞ্চসহ বিশাল আকারের নৌকা যাতায়াত করত। অবৈধ ভাবে বাঁধ দেওয়ার ফলে পানি যথাযথভাবে যাতায়াত করতে না পারায় এটি বদ্ধ জলাশয় ও বৃহদাকার ডাষ্টবিনে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় জলাশয় সংরক্ষণে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা রয়েছে।গলাচিপা শহরের খাল সম্পর্কে পৌর মেয়র আহসানুল হক তুহিন জানান, ‘অনতিবিলম্বে এটি সংস্কার ও পরিচ্ছন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এদিকে, সরকারি যে কয়টি জলাধার এখনও ব্যবহারযোগ্য রয়েছে তা হলো- উপজেলা পরিষদের দিঘি, জেলা পরিষদের পুকুর, ভূমি দফতরের ৩টি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ও গলাচিপা ডিগ্রি কলেজের ২টি। বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুরগুলো ভরাট হয়ে গেছে। ভরাটকৃত স্থানে নির্মাণ করা হচ্ছে পাকা বাড়ি-ঘর। এদিকে, শহরের পুকুর ও জলাশয় ভরাট করার পর যে কয়েকটি এখনও টিকে আছে তাও ভরাট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন সচেতন মহল। এছাড়াও কোনভাবে শহরের কোথাও আগুন লাগলে সাধারণ মানুষকেই তা নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়। ফায়ার ব্রিগেড স্থাপন হলেও কেন চালু হয়নি এখনও এ প্রশ্ন এলাকাবাসীর। গলাচিপা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. নজরুল ইসলাম জানান, ‘যেসব সরকারি পুকুর দখল হয়ে আছে, তা উচ্ছেদের জন্য অতিদ্রত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com