সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৩:২৬ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বরের বয়স ৪৩, কনের বয়স ১৩; এরপর যা হলো…

বরের বয়স ৪৩, কনের বয়স ১৩; এরপর যা হলো…

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি ॥ মঠবাড়িয়া প্রসাশনের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেল অষ্টম শ্রেণির এক মাদরাসাছাত্রী (১৩)। মেয়েটি স্থানীয় গুলিসাখী আলিফ সিনিয়ার মাদরাসার শিক্ষার্থী। বুধবার দিনগত রাতে মেয়েটির অমতে দুই পরিবার তার বাল্য বিয়ের আয়োজন করেছিল। অভিযোগ পেয়ে গুলিসাখালী ইউনিয়নের বান্ধব পাড়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসীর বাড়িতে উপস্থিত হয়ে উপজেল মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মনিকা আক্তার সাংবাদিক ও পুলিশ নিয়ে এ বাল্য বিয়ে পণ্ড করে দেন। প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মিরুখালী হারজী গ্রামের ওমান প্রবাসী ইউছুব সরদারের (৪৫) সঙ্গে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়া মেয়ের বিয়ের আয়োজন চলছিল। বিষয়টি স্থানীয় লোকজন সাংবাদিক ইসরাত জাহান মমতাজকে অবহিত করলে তিনি ইউএনওকে তাৎক্ষণিক জানান। পরে বুধবার রাতেই মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মনিকা আক্তার পুলিশ ও স্থানীয় সাংবাদিক ইসরাত জাহান মমতাজ, রফিকুজ্জামান আবীর, মাসুদ গাজ পুলিশ নিয়ে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হন। এ সময় তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে বরযাত্রী, কনের মা ও অন্যান্য স্বজনরা পালিয়ে যান। এই ঘটনার পর স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য লিটন মালের উপস্থিতিতে মেয়েটির মা খাদিজা খাতুনকে ডেকে আনা হয়। পরে ১৮ বছর আগে মাদরাসাছাত্রীকে বিয়ে না দেবার শর্তে লিখিত দিয়ে ছাড়া পান কনের মা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি ভৌমিক জানান, সংবাদ পেয়ে বিয়ে বন্ধের জন্য মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে তাৎক্ষণিক বাল্য বিয়ের বন্ধ করা হয়। বাল্য বিবায়ে প্রতিরোধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com