পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন আপাতত স্থগিত হলেও স্ব স্ব প্রার্থীর পক্ষে বিপক্ষে সত্য কিংবা মিথ্যা অপপ্রচার করার মিশনে নেমেছে সারেং কাঠী ইউনিয়নের একটি পক্ষ। আর সেই আলোকে ইউনিয়নের মধ্যে ২ নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় বর্তমান মেম্বার ও মেম্বার প্রার্থী মোঃ আবদুর রহিম আবিরকে নিয়ে মিথ্যে খেলায় মেতে উঠছে একটি পক্ষ। করোনার কঠিন দুঃসময়েও কূটকৌশলী বুদ্ধি খাটিয়ে ওয়ার্ডের মধ্যে একটি পক্ষ বিগত সময়ের তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অহেতুক মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের ভুল তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের মিশনে নেমেছে। কিন্তু গণ মাধ্যম কর্মীরা সরেজমিনে ২ নং ওয়ার্ডের মধ্যে তথ্য সংগ্রহ করতে যায়।বাস্তবে বর্তমান মেম্বার গানের শিক্ষক ও সঙ্গীত শিল্পী বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোঃ আবির সমালোচনার জবাব দিয়েছেন ঠান্ডা মাথায়। গণ মাধ্যম কর্মী দের সকল প্রশ্নের জবাব দেন সাহসী উচ্চারণ করে। প্রতিটি প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে না গিয়ে সরাসরি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করত সততার মাধ্যমে। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে আরও বলেন, আমি গত ৫ বছর ধরে এলাকায় সমাজ সেবা করে যাচ্ছি সুনামের সাথে। তবে কাজ করতে গেলে সকলের কমবেশি ভুল ত্রুটি হতে পারে। আর এটাই চিরাচরিত নিয়ম সকলের ক্ষেত্রে। এদিকে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে বেশীর ভাগ ভোটাররা গণ মাধ্যম কর্মী দের বলেন, আমাদের সকলের সুনজরে থাকা আবির মেম্বার নিঃসন্দেহে একজন চমৎকার মানুষ। দলমত নির্বিশেষে সকল মানুষের কাছে দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে। তবে এটাও সত্য বর্তমান সময়ের নির্বাচন কে কেন্দ্র করে অহেতুক মিথ্যা কাঁদা ছোড়াছুড়ি শুরু করে দিয়েছে। তবে বর্তমান মেম্বার ও মেম্বার প্রার্থী মোঃ আবিরের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে জাতীয় দৈনিক খবর পত্র,দৈনিক সকালের সময়, দৈনিক দিনকাল সহ দক্ষিণাঞ্চল,তারুণ্যের বার্তা, দৈনিক দখিনের খবর পত্রিকার সাংবাদিকরা এলাকায় যান সঠিক তথ্য উদঘাটন করার নিমিত্তে।করফার ঠাকুর বাড়ী এলাকায় যান। স্থানীয় বহু প্রবীণ ভোটাররা সহ বহু নারী ভোটাররা গণ মাধ্যম কর্মী দের বলেন, আসলেই এটা আবির মেম্বারের বিরুদ্ধে মিথ্যা কাঁদা ছোড়াছুড়ি ছাড়া আর কিছু নয়। এদিকে নাম না প্রকাশের শর্তে এক হিন্দু পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমি টিউবওয়েল পেয়েছি। আমি খুশী হয়ে স্থানীয় মেম্বার কে যতসামান্য কিছু টাকা দিয়াছি মিস্টি খাওয়ার জন্য। ওয়ার্ডের আর একটি পরিবার মিডিয়া কে জানান, আমরা ঘর পেয়েছি বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ সায়েম ও স্থানীয় মেম্বার মোঃ আবিরের কারণে। তবে ঘর পাওয়ার পর থেকেই একটা পক্ষ আমাকে প্রশ্ন করতে করতে অস্থির করে তুলছে। সর্বশেষ আপনাদের মত বহু অক্ষাত বিখ্যাত বহু সাংবাদিকরা নানান প্রশ্ন করেছে। তবে ওয়ার্ডের বহু মহিলারা আনন্দের সাথে বলেন আমরা গরীর পরিবারের পুত্র বধু। আমাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে স্থানীয় মেম্বার মোঃ আবির গর্ভবতী ভাতা দিয়েছে। এদিকে এলাকার হরিপদ, কার্তিক ও নিতাইরা জানান, আমরা সকলেই প্রবীণ আর সেই আলোকে স্থানীয় মেম্বার আমাদের বয়স্ক ভাতা দিয়েছে। অথচ ওয়ার্ডের কিছু কিছু লোকজন অহেতুক মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে বর্তমান মেম্বার মোঃ আবিরের বিরুদ্ধে।
Leave a Reply