বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
সানী-মৌসুমীর ছেলের রেস্তোরাঁয় শিশা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৬

সানী-মৌসুমীর ছেলের রেস্তোরাঁয় শিশা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৬

বিনোদন ডেস্ক ॥ ঢালিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি মৌসুমী ও ওমর সানীর একমাত্র ছেলে ফারদীন এহসান স্বাধীনের রেস্তোরাঁয় পুলিশ অভিযান চালিয়ে শিশা সেবনের সরঞ্জামসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। রাজধানীর গুলশান ১ ও ২ নম্বর সেকশনের মাঝামাঝি আরএম সেন্টার ভবনে ‘মন্টানা লাউঞ্জ’ নামের ওই রেস্তোরাঁয় মঙ্গলবার (১৮মে) সন্ধ্যায় অভিযানে চালায় পুলিশ। ওই রেস্তোঁরাটির তিনজন মালিকের মধ্যে একজন ফারদিন। গুলশান থানার ওসি আবুল হাসান গণমাধ্যমকে জানান, ‘রেস্তোরাঁটি থেকে দুই প্যাকেট ও আরও কিছু খোলা সীসার উপকরণ পাওয়া গেছে। সেখান থেকে ৬ জন আটক করেছি আমার।’ এ বিষয়ে ওমর সানি দাবি করেন, শিশা বার চালানো অবৈধ বলে তার জানা নেই। আর যাদের পুলিশ নিয়ে গেছে, তারা রেস্তোরাঁকর্মী। তিনি বলেন, ‘‘মনটানা লাউঞ্জ’ আমাদের। সাত থেকে আট মাস ধরে এটি চলছে। শিশার বিজনেস ইলিগ্যাল কোনো বিজনেস না। গুলশান-বনানীতে এটি ছাড়াও ৩০টির বেশি লাউঞ্জ রয়েছে।’ ওমর সানীর দাবি, তার রেস্তোরাঁ মূলত খাবারের। ‘কিছু সময়’ শিশা ‘সার্ভ’ করা হয়। তিনি বলেন, আমি আইনের সাথেই শতভাগ আছি। আমার প্রশ্ন গুলশানে কি শুধু একটাই লাউঞ্জ আছে? নামকরা শিশা লাউঞ্জগুলো পাঁচ-সাত বছর ধরে চলছে। আমার জানা মতে, বাংলাদেশে দুই থেকে তিনশ লাউঞ্জ আছে।পুরো বাংলাদেশে গতকালকের মধ্যেই যদি সব লাউঞ্জ ক্লোজ হয়ে থাকে, তাহলে রাষ্ট্রের প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু পার্টিকুলারলি আমাকে টার্গেট করে যদি করা হয়ে (অভিযান) থাকে, তাহলে রাষ্ট্রের কাছে বিচার চাইবো।’ এদিকে গুলশান থানার ওসি বলেন,যেহেতু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে শিশা নিষিদ্ধ, তাই প্রাথমিক যাচাইয়ের পর এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। এর আগে এই লাউঞ্জ ছিলো উত্তরায়। এরপর করোনার কারণে লস হওয়ায় পরবর্তীতে তা গুলশানে নিয়ে যাওয়া হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com