মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১০ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ যথেষ্ট কার্যকর বলে গবেষকরা মত দিয়েছেন। হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ১৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে এ চিকিৎসা পদ্ধতি প্রবর্তন করেন এবং ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সফলতার সঙ্গে এ চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন। লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি হওয়ায় রোগের লক্ষণ অনুযায়ী সদৃশ ওষুধ প্রয়োগ করে যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

যুগে যুগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সাফল্যগাথা রয়েছে। ১৭৯৯ সালে জার্মানিতে স্কারলেট ফিভার মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে ড. হ্যানিম্যান সফলতা পেয়েছিলেন। ১৮১৩ সালে টাইফাস ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসায় মৃত্যুহার ছিল ১.১১ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুহার ছিল ৩০ শতাংশ।

এ ছাড়া ১৮৩১ সালে অস্ট্রিয়ায় কলেরা মহামারী, ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির কলেরা মহামারী, ১৮৫৪ সালে লন্ডনের কলেরা মহামারী, ১৮৬২-১৮৬৪ পর্যন্ত নিউইয়র্কে ডিপথেরিয়া, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু, ২০১৮-২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ আরও মহামারীতে হোমিও চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। ইতোমধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এ ওষুধ প্রয়োগে সফলতা পেয়েছে বলে জানা যায়। তবে ওষুধ সেবনে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com