শুক্রবার, ০৬ Jun ২০২৫, ০৬:৫৮ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ যথেষ্ট কার্যকর বলে গবেষকরা মত দিয়েছেন। হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ১৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে এ চিকিৎসা পদ্ধতি প্রবর্তন করেন এবং ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সফলতার সঙ্গে এ চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন। লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি হওয়ায় রোগের লক্ষণ অনুযায়ী সদৃশ ওষুধ প্রয়োগ করে যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

যুগে যুগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সাফল্যগাথা রয়েছে। ১৭৯৯ সালে জার্মানিতে স্কারলেট ফিভার মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে ড. হ্যানিম্যান সফলতা পেয়েছিলেন। ১৮১৩ সালে টাইফাস ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসায় মৃত্যুহার ছিল ১.১১ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুহার ছিল ৩০ শতাংশ।

এ ছাড়া ১৮৩১ সালে অস্ট্রিয়ায় কলেরা মহামারী, ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির কলেরা মহামারী, ১৮৫৪ সালে লন্ডনের কলেরা মহামারী, ১৮৬২-১৮৬৪ পর্যন্ত নিউইয়র্কে ডিপথেরিয়া, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু, ২০১৮-২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ আরও মহামারীতে হোমিও চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। ইতোমধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এ ওষুধ প্রয়োগে সফলতা পেয়েছে বলে জানা যায়। তবে ওষুধ সেবনে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com