মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৯:১২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
জিজ্ঞাসাবাদে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন সাহেদ

জিজ্ঞাসাবাদে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন সাহেদ

গ্রেপ্তারের পর রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাহেদকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। আজ বুধবার সকাল ৯টায় সাতক্ষীরা থেকে ঢাকায় আনার পর সাহেদকে প্রথমে র‍্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

সেখানে উপস্থিত কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জিজ্ঞাসাবাদের সময় সাহেদ অনেকটা নির্ভার ছিলেন। এ সময় বেশ কয়েকবার দম্ভোক্তি করেন তিনি।

র‍্যাব কর্মকর্তাদের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে সাহেদ বলেন, ‘আমাকে ছয় মাসের বেশি সময় আটকে রাখা যাবে না।’ নিজের পত্রিকার লাইসেন্স আছে উল্লেখ করে যেসব সংবাদমাধ্যম ও সাংবাদকর্মীরা তার ছবি তুলছে এবং সংবাদ প্রকাশ করছে তাদেরও দেখে নেওয়ার হুমকি দেন তিনি।

র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সাহেদ একজন ঠান্ডা মাথার প্রতারক। তিনি আগেও জেলে গেছেন। ফলে আইনি বিষয়গুলো তার ভালোভাবেই জানা। সে নানা সময় নানা কথা বলছে। বিভ্রান্তিকর তথ্যও দিচ্ছে।’

গ্রেপ্তার অভিযান শুরুর পর সাহেদ বারবার স্থান পরিবর্তন করছিলেন বলেও জানান র‍্যাব কর্মকর্তারা। জিজ্ঞাসাবাদে সাহেদ জানান, প্রথমে তিনি মহেশখালির একটি সাইক্লোন সেন্টারে ছিলেন। পরে সেখান থেকে চলে আসেন কুমিল্লায়। এরপর চলতি মাসের ১২ তারিখে তিনি ঢাকার গুলশানে আসেন। কিন্তু এখানে নিরাপদ মনে না করায় সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকায় চলে যান। সেখানে গিয়ে দালালদের মাধ্যমে ভারতে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে থাকেন তিনি। এর মধ্যেই গোয়েন্দা জালে আটকা পড়ে আজ ভোরে র‍্যাবের হাতে ধরা পড়েন তিনি।

র‍্যাবের গণমাধ্যম পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, ‘আমরা কিছু দালালের খোঁজ পেয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com