শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
বরগুনায় সন্তান জন্মের ১১ বছর পর ধর্ষণ মামলার রায়

বরগুনায় সন্তান জন্মের ১১ বছর পর ধর্ষণ মামলার রায়

বরগুনা প্রতিনিধি ॥ ১১ বছর আগে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে বরগুনায় এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন। দ-প্রাপ্ত ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল মালেক (৩৬)। তিনি বরগুনা সদর উপজেলার আমতলী গ্রামের মো. আলিম উদ্দিনের ছেলে। বিয়ের প্রলোভনে এক স্কুলছাত্রীকে (১৪) ধর্ষণের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। ধর্ষণের ফলে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর ওই স্কুলছাত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩০ জুন রাতে পূর্ব পরিচিত আব্দুল মালেক বিয়ের প্রলোভনে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। এতে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এরপর আব্দুল মালেক তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান। পরে ২১ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মেয়েটি একই বছরের ১১ ডিসেম্বর আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এবং তার বাবা আমিন উদ্দিন ও তার মা মোসা. আলেয়া বেগমের বিরুদ্ধে ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে মামলা করে। পরে মামলার তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আব্দুল মালেককে অভিযুক্ত করে তার বাবা ও মাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন বরগুনা সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আইয়ুব আলী শরীফ।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলা দায়েরের পর দীর্ঘ ১১ বছর ধরে আটজন সাক্ষী ও একজন সাফাই সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন। মামলা চলাকালে একটি পুত্র সন্তান প্রসব করেন ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রী। মামলার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে সেই সন্তানের বয়স এখন ১১ বছর। এ বিষয়ে আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা কাদের বলেন, মামলার রায়ে অভিযুক্ত আব্দুল মালেককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ-ের পাশাপাশি দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। আগামী ৩০ দিনের মধ্যে এই জরিমানার টাকা ভুক্তভোগী ওই নারী ও তার সন্তানকে প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অন্যথায় আইনানুগভাবে জরিমানার টাকা আদায় করে ভুক্তভোগী ও তার সন্তানকে পরিশোধের কথাও রায়ে বলা হয়েছে হয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com