শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ১২:০৬ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
নবনির্বাচিত উজিরপুর-বানারীপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দকে সান্টুর অভিনন্দন, তৃণমূল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করার নির্দেশ নওগাঁ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠিত সন্ধ্যা নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এম.পি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস উপলক্ষ্যে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী’র পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে : পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে ক্ষমতায় না আনলে সুবিধাভোগীদের সকল ভাতা বন্ধ হয়ে যাবে -পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ৪ ফেব্রুয়ারী বরিশাল বিভাগীয় বিএনপির সমাবেশ সফল করতে গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া উপজেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত ৪ ফেব্রুয়ারী বিএনপি বরিশাল বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপির প্রচার পত্র বিতরণ ৪ ফেব্রুয়ারী বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে সদর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ রিক্সা পেয়ে আনন্দে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীকে জড়িয়ে কাঁদলেন অক্ষমবৃদ্ধ ও দুপা-বিহীন প্রতিবন্ধী
করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা মোকাবিলায় হোমিও

করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ যথেষ্ট কার্যকর বলে গবেষকরা মত দিয়েছেন। হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ১৭৯৬ খ্রিস্টাব্দে এ চিকিৎসা পদ্ধতি প্রবর্তন করেন এবং ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে তিনি সফলতার সঙ্গে এ চিকিৎসাকার্য পরিচালনা করেন। লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি হওয়ায় রোগের লক্ষণ অনুযায়ী সদৃশ ওষুধ প্রয়োগ করে যে কোনো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

যুগে যুগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার সাফল্যগাথা রয়েছে। ১৭৯৯ সালে জার্মানিতে স্কারলেট ফিভার মহামারীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে ড. হ্যানিম্যান সফলতা পেয়েছিলেন। ১৮১৩ সালে টাইফাস ফিভার মহামারিতে হোমিও চিকিৎসায় মৃত্যুহার ছিল ১.১১ শতাংশ, যেখানে অন্যান্য চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুহার ছিল ৩০ শতাংশ।

এ ছাড়া ১৮৩১ সালে অস্ট্রিয়ায় কলেরা মহামারী, ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির কলেরা মহামারী, ১৮৫৪ সালে লন্ডনের কলেরা মহামারী, ১৮৬২-১৮৬৪ পর্যন্ত নিউইয়র্কে ডিপথেরিয়া, ১৯১৮ সালে স্প্যানিশ ফ্লু, ২০১৮-২০১৯ সালে বাংলাদেশে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ আরও মহামারীতে হোমিও চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। ইতোমধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এ ওষুধ প্রয়োগে সফলতা পেয়েছে বলে জানা যায়। তবে ওষুধ সেবনে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com