সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন সরাসরি ভোটে গৌরনদীর টরকী বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন মহিলা দলের ৪৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর মহিলা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত করেন এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ছয় বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাজারো জনতার ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত সান্টু  বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক হাবিবের উপরেহামলাকারী মামলার এজাহারভুক্ত আসামি , শফিকুল ইসলাম রিপন শ্রী ঘরে , গৌরনদীতে দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির সমাবেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে গৌরনদীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ মেয়ের অসুস্থতার খবরে একদিন আগেই দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী
পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

বিদেশ ডেস্ক ॥ পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের জোর করে চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে। মুসলিম পাকিস্তান এখন মোটেই আর নিরাপদ আশ্রয় নয় চীনের নিপীড়িত উইঘুর মুসলিমদের জন্য। প্রাণ হাতের মুঠোয় নিয়ে চীন থেকে পালিয়ে এসেও তাদের লাভ হচ্ছে না। ইমরান খানের প্রশাসন তাদের ফেরত পাঠাতে তৎপর। আসলে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-এর কারণে বেইজিং-এর যেকোনও শর্তই এখন মেনে নিতে বাধ্য পাকিস্তান। অভিযোগ রয়েছে, বিশাল ঋণের দায়ে জর্জরিত ইমরান খানের সরকার মুসলিম নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়ানোর থেকে চীনা কমিউনিস্ট পাটিকে খুশি রাখতেই বেশি তৎপর। এমন তথ্যই উঠে এসেছে মার্কিন-কানাডিয়ান ডিজিটাল গণমাধ্যম ভাইস-এর প্রখ্যাত লেখক ও চলচ্চিত্রকার ব্রেন্ট ই হাফম্যানের প্রতিবেদনে। এতে তুলে ধরা হয়েছে, পাকিস্তানের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রে চীন থেকে পালিয়ে আসা তুর্কি মুসলিমদের দুর্দশার কথা। উইঘুররা এখন নিজেদের জীবন বাঁচাতে জাতিসংঘের সাহায্য চাইছেন। তাদের আশঙ্কা, চীনে ফিরলে তাঁরা প্রাণে বাঁচতে পারবেন না। ভাইস-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন উইঘুরদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। ইতিমধ্যেই প্রায় ১০ লাখ মানুষ বন্দি। বাচ্চারা তাদের বাবা-মা থেকে বিচ্ছিন্ন। উইঘুরদের নিজস্ব ধর্ম বা সংস্কৃতি আক্রান্ত। পুনঃশিক্ষা কেন্দ্রের নামে নারীদের ওপর চলছে অকথ্য অত্যাচার। তারা ক্রমাগত ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন বলেও পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন ‘উইঘুর গণহত্যা’র কথা বলেছিলেন। কিন্তু চীন জিনজিয়াং প্রদেশের যাবতীয় ঘটনা লুকিয়ে রেখেছে। বন্দিশিবিরগুলোতে নারীদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনাও চীন অস্বীকার করছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com