শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

বিদেশ ডেস্ক ॥ পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের জোর করে চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে। মুসলিম পাকিস্তান এখন মোটেই আর নিরাপদ আশ্রয় নয় চীনের নিপীড়িত উইঘুর মুসলিমদের জন্য। প্রাণ হাতের মুঠোয় নিয়ে চীন থেকে পালিয়ে এসেও তাদের লাভ হচ্ছে না। ইমরান খানের প্রশাসন তাদের ফেরত পাঠাতে তৎপর। আসলে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-এর কারণে বেইজিং-এর যেকোনও শর্তই এখন মেনে নিতে বাধ্য পাকিস্তান। অভিযোগ রয়েছে, বিশাল ঋণের দায়ে জর্জরিত ইমরান খানের সরকার মুসলিম নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়ানোর থেকে চীনা কমিউনিস্ট পাটিকে খুশি রাখতেই বেশি তৎপর। এমন তথ্যই উঠে এসেছে মার্কিন-কানাডিয়ান ডিজিটাল গণমাধ্যম ভাইস-এর প্রখ্যাত লেখক ও চলচ্চিত্রকার ব্রেন্ট ই হাফম্যানের প্রতিবেদনে। এতে তুলে ধরা হয়েছে, পাকিস্তানের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রে চীন থেকে পালিয়ে আসা তুর্কি মুসলিমদের দুর্দশার কথা। উইঘুররা এখন নিজেদের জীবন বাঁচাতে জাতিসংঘের সাহায্য চাইছেন। তাদের আশঙ্কা, চীনে ফিরলে তাঁরা প্রাণে বাঁচতে পারবেন না। ভাইস-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন উইঘুরদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। ইতিমধ্যেই প্রায় ১০ লাখ মানুষ বন্দি। বাচ্চারা তাদের বাবা-মা থেকে বিচ্ছিন্ন। উইঘুরদের নিজস্ব ধর্ম বা সংস্কৃতি আক্রান্ত। পুনঃশিক্ষা কেন্দ্রের নামে নারীদের ওপর চলছে অকথ্য অত্যাচার। তারা ক্রমাগত ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন বলেও পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন ‘উইঘুর গণহত্যা’র কথা বলেছিলেন। কিন্তু চীন জিনজিয়াং প্রদেশের যাবতীয় ঘটনা লুকিয়ে রেখেছে। বন্দিশিবিরগুলোতে নারীদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনাও চীন অস্বীকার করছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com