শনিবার, ০৭ Jun ২০২৫, ০৭:৩০ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
ভোলায় ম্যানেজারের বিরুদ্ধে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

ভোলায় ম্যানেজারের বিরুদ্ধে অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

মামলা দায়ের, ঘটনা ধামাচাপা দিতে মরিয়া ধর্ষকের পরিবার
ভোলা প্রতিনিধি ॥ ভোলা সদর উপজেলা পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ইলিশা গ্রামে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুল শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ব্যবসায়ি ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে ইলিশা বাজার সংলগ্ন ওই শিক্ষার্থীর ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। যাঁর মামলা নাম্বার-১৬/২১। অভিযুক্ত ধর্ষক একই উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের দক্ষিণ চরপাতা গ্রামের কাশেম কারীর ছেলে আনোয়ার আব্বাস কারী। সে পেশায় ওই শিক্ষার্থীর বাবার ব্যবসায়িক ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ৮ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে হঠাৎ করে ভিক্টিমের চার বছর বয়সী ভাই অসুস্থ হয়ে পড়লে রাতেই তাকে নিয়ে মামলার বাদী ওই শিক্ষার্থীর মা ভোলা সদর হাসপাতালে চলে যান। তখন বাসায় ওই শিক্ষার্থী ও তাঁর ১০ বছর বয়সী একটি ভাই ছিলো।
সকাল ৭টায় তাঁর ছোট ভাই মাদ্রাসায় চলে গেলে সকাল ৮টায় শিক্ষার্থীর ভাড়া বাসায় প্রবেশ করেন অভিযুক্ত ধর্ষক আনোয়ার আব্বাস। বাবার ব্যবসায়ি ম্যানেজার হিসেবে আগের থেকেই অভিযুক্তকে চিনতেন ওই শিক্ষার্থী। সেই সুবাধে আনোয়ার শিক্ষার্থীর বাসায় প্রবেশ করে বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে চলে যায়।
পরে মুঠোফোনে শিক্ষার্থীর মা বিষয়টি জানতে পেরে তাৎক্ষণিক তাকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সেখানে ডাক্তারি পরীক্ষা-নীরিক্ষা শেষে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়।
এদিকে ঘটনাটি ধামাচাপা দিয়ে তা স্থানীয় পর্যায়ে মিমাংসা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন ধর্ষকের পরিবার ও স্থানীয় রনি নামে এক যুবক। তাঁরা ঘটনাটি স্থানীয় পর্যায়ে মিমাংসা করতে ভিক্টিমের পরিবারকে অনুরোধ করছেন বলেও দাবি করেন ভিক্টিমের পরিবার।
এবিষয়ে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এনায়েত হোসেন জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীর ডাক্তারি পরীক্ষা শেষ হয়ে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামি পলাতক রয়েছে। তবে খুব শিগগিরই তাকে আটক করা হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com