নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ জোয়ারে দূষিত পানি প্রবেশের কারণে নগরীর সদর রোডের ঐতিহ্যবাহী বিবির পুকুরের মাছ মরে ভেসে উঠছে। এতে করে পুকুরের আশে পাশে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ফলে পুকুরের পাশ দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে নাকে রুমাল বা টিস্যু চেপে ধরতে হচ্ছে পথচারীদের। তবে মাছের পচন রোধ কিংবা মরে ভেসে ওঠা মাছ অপসরাণে উদ্যোগী হতে দেখা যায়নি সংশ্লিষ্টদের।
শুক্রবার সরেজমিনে দেখাগেছে, দুর্গন্ধ সহ্য করতে না পেরে পথচারীরা নাকে রুমাল এবং টিস্যু চেপে পথ চলছেন। বেশ কিছুদিন আগে সিটি কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধানে মাছ চাষ করা হলেও সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে মাছগুলো মরে যাচ্ছে। এতে করে যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে সিটি কর্পোরেশন তেমনি দুর্গন্ধে পরিবেশের ভারসাম্য হারাচ্ছে। পাশাপাশি ভোগান্তিও পোহাতে হচ্ছে নগরবাসীর। তাই শীঘ্রই এ বিষয়ে সঠিক ব্যবস্থপনা গ্রহণ করা না হলে দুর্গন্ধে পুরো এলাকা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠবে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। এ ব্যাপারে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবু সাইদ মুঠোফোনে জানান, বর্ষার মৌসুমে জলোচ্ছ্বসের দূষিত পানি প্রবেশ করে হয়তো পুকুরের মাছ মারা যাচ্ছে। তাছাড়া মাছ চাষের সঠিক ব্যবস্থাপনা না করায়ও মাছ মারা যেতে পারে। তিনি অতিসত্ত্বর পানি পরিষ্কার করার পরামর্শ দেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বরিশল সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র গাজী নইমুল হোসেন লিটু এবং প্যানেল মেয়র এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খোকন এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে এ বিষয়ে তারা কোন বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত নই।
The subsequent time I read a weblog, I hope that it doesnt disappoint me as much as this one. I mean, I do know it was my option to read, but I truly thought youd have something interesting to say. All I hear is a bunch of whining about something that you would fix in case you werent too busy searching for attention.
I抦 impressed, I must say. Really rarely do I encounter a weblog that抯 each educative and entertaining, and let me let you know, you’ve gotten hit the nail on the head. Your idea is excellent; the problem is something that not enough individuals are speaking intelligently about. I’m very completely happy that I stumbled across this in my search for something relating to this.