বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে শেবাচিমে জেনারেটর চালিয়ে অস্ত্রোপচার

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে শেবাচিমে জেনারেটর চালিয়ে অস্ত্রোপচার

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ চরম বিদ্যুৎ বিভ্রাটে নিঘিœত হচ্ছে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা। শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দফায় দফায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ফলে বিপাকে পড়ে যান হাসপাতালের আন্ত ও বহির্বিভাগের রোগীরা। বন্ধ হয়ে যায় হাসপাতালের প্যাথলজি এবং রেডিওলজি বিভাগের পরীক্ষা নিরীক্ষা। জেনারেটর চালিয়ে করতে হয়েছে জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচার। শনিবার বেলা ১২টার দিকে শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন বহির্বিভাগে অসুস্থ এক স্বজন নিয়ে ডাক্তার দেখাতে আসেন আলাউদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। কিন্তু সকাল থেকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে ববির্বিভাগে চিকিৎসকরা রোগী দেখা বন্ধ করে দেন। ফলে ওই রোগীকে আর ডাক্তার দেখাতে পারেননি তিনি। একই চিত্র হাসপাতালের আন্তঃবিভাগেও। সার্জারী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজন সাহেরা বেগম বলেন, ‘বিদ্যুৎ না থাকায় ওয়ার্ডে বৈদ্যুতিক পাখাগুলো বন্ধ রয়েছে। ফলে গরমে রোগী এবং স্বজনরা নাস্তানাবুদ হয়ে গেছেন। তার ওপর বিদ্যুৎ না থাকায় পানি সরবরাহও বন্ধ হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয় রোগী ও স্বজনদের।
অপরদিকে হাসপাতালের প্যাথললি এবং রেডিওলজি বিভাগের কয়েকজন টেকনোলজিস্ট জানিয়েছেন, ‘হাসপাতালে যেসব পরীক্ষা হয় তার প্রায় সবগুলোই আধুনিক মেশিনে হয়ে থাকে। যা করতে বিদ্যুতের প্রয়োজন। কিন্তু বিদ্যুৎ না থাকায় সব ধরনের পরীক্ষা বন্ধ রাখতে হয়েছে। তাছাড়া হাসপাতালের সার্জারী ওটি’র কয়েকজন নার্স বলেন, ‘তাদের ওটিতে বলতে গেলে ২৪ ঘণ্টাই অস্ত্রোপচার চলে। কিন্তু সকাল থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। অনেক রোগীর রুটিন ওটিও হয়নি। যেটা একেবারে গুরুত্বপূর্ণ একমাত্র সেগুলো জেনারেটর চালিয়ে করতে হয়েছে। হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন জানান, বিদ্যুৎ কেবল যায় আর আসে। এতে রোগীদের অপারেশন কার্যক্রমেও ব্যাঘাত ঘটে। পরীক্ষা-নীরিক্ষা করাও করা যায় না। হাসপাতালে প্রায়ই এভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে বলে দাবি এই কর্মকর্তারা। এ প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের বিক্রয় ও বিতরণ কেন্দ্র-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘পাখি পড়ে বিদ্যুতের ক্যাবল ছিঁড়ে গেছে। তাই বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ ছিলো। একটু বিদ্যুৎ গেলেই সবাই হাউকাউ করে। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ফলে স্বাস্থ্যসেবাসহ অপারেশন কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে নির্বাহী প্রকৌশলী সাংবাদিকদের বলেন, ‘পরিচালককে গিয়ে বলেন, জেনারেটর চালিয়ে অপারেশন করতে’।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com