এন এম দেলোয়ার, পিরোজপুর : ভদ্রছেলে ও ভদ্রলোক লোক হিসাবে ইতিমধ্যে স্বরূপকাঠী উপজেলার মধ্যে সকলের কাছে দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা পেয়েছে। সর্বজন স্বীকৃত হয়েছে দল মত নির্বিশেষে সকলের কাছে ।সরকার দলীয় নেতা হয়েও দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ সকল কর্মীদের কাছে সুপরিচিতি একটি মুখ ।বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে নিজ এলাকা সহ সমগ্র উপজেলায় একটা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে ইতিমধ্যে। পাশাপাশি উপজেলার মধ্যে সরকার দলীয় সকল শীর্ষ নেতাদের অন্তরে রয়েছে বিশেষ গ্রহণ যোগ্যতা। অপর দিকে জেলার রাজনীতির সাথে আছে দারুণ পদচারণা। আর সেই সুবাদে রাজনৈতিক আর্শীবাদ পুষ্ট হয়ে মাননীয় মন্ত্রী সহ সংসদ সদস্যদের সুনজরে গিয়ে সকলের জন্য প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে ।
এ ব্যাপারে এলাকার স্বার্থে বিজ্ঞ বেশ কিছু রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা আলোচনার স্বার্থে বহু মূল্যবান কথা অকপটে জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান। বিগত সময়ে তুখোড় সাহসী নেতা এস এম মুইদুল ইসলাম মেধা ও রাজনৈতিক দুরদর্শিতার মাধ্যমে বহুদুর এগিয়েছে। যদিও নিজ দলের মধ্যে বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতাদের মন জয় করতে না পারায় বিগত সময়ে একটু হোঁচট খেয়ে একটা কঠিন সময় পারকরেছিল। তবে বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন দিয়ে বৃহস্পতি এখন দারুণ তুঙ্গে আছে । মাননীয় মন্ত্রী, সাদা মনের ও শান্তির প্রতিক এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ সহ নিখাদ ভালবাসা নিয়ে বর্তমান সময়ে রয়েছে খোশ মেজাজে। জনপ্রিয় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম মুইদুল ইসলাম মুহিদের পরবর্তী জেনারেশন থেকে চলতি সময়ে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় নেতা হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে শতভাগ সক্ষম হয়েছেন মিঠুন হালদার। আর হ্যা আমরাও পাঠকদের জন্য জেলা সহ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় নেতা মিঠুন হালদারের নামই বলছিলাম। কর্মদক্ষতা, রাজনৈতিক ইমেজ সহ সমাজ সেবায় সমান দক্ষতা নিয়ে বেশ তুঙ্গে অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। জেলার আওয়ামী লীগের সকল শীর্ষ নেতৃবৃন্দও শতভাগ একমত পোষণ করেন সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে মিঠুন হালদার। রাজনৈতিক সমীকরনের হিসাব নিকাশ আর গানিতিক হিসাব নিকাশ এক সুতোয় গাঁথা না থাকলেও মাঝে মাঝে ভাগ্যগুনে বেশ মিলে যায়। আর সেই রকমই সুন্দর হিসাব নিকাশ মিলে যাচ্ছে সময়ের অতি আস্থাবাজন নেতা মিঠুন হালদারের ক্ষেত্রে। ইউনিয়ন পর্যায়ের রাজনীতির গন্ডি পেরিয়ে মিঠুন হালদার আজ উপজেলার সকলের প্রিয়পাত্র হয়ে পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে শতভাগ সক্ষম হয়েছেন। অবশ্য রাজনৈতিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে স্থানীয় সূত্র জানায়, বিগত সময়ে ছাত্র লীগ নেতা মোঃ শহিদুল ইসলাম রিপন বেশ সক্রিয় ভূমিকা নিয়ে দুর্বার গতিতে আগাচ্ছিলেন। কিন্তু কি কারণে চুপসে গেছে তা এখনো প্রশ্নবিদ্ধ। অপরদিকে মেধাবী ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মাশরুল আলম রাজিবও বেশ ঝিমিয়ে পড়েছে। তবে গত আউয়াল মহোদয়ের আমলে পাকাপোক্ত তুখোড় নেতা না হলেও অর্থনৈতিক ভাবে রিষ্টপুষ্ট হয়েছে সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ লাভলু আহমেদ। তবে ভিন্নতা দেখিয়ে এখনো স্ব-মহিমায় টিকে আছে পৌর যুব লীগের সভাপতি ও স্বরূপকাঠি প্রেস ক্লাবের বর্তমান সভাপতি বাবু শিশির কর্মকার। আওয়ামী যুব লীগের নেতা হয়ে সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ কে এম আউয়াল মহোদয়ের আর্শীবাদ নিয়ে টিকে আছে এখনো । তবে এবারের পৌর নির্বাচনে নৌকার টিকেট পাওয়ার যুদ্ধে রয়েছে বেশ জোরেশোরে। তবে চলতি সময়ে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে হাসান আল মামুন বেশ কিছু দুর এগিয়েছিল তবে চলতি সময়ে বেশ পিছিয়ে আছে। অবশ্য বয়সে ছোট হলেও বর্তমান সময়ে ছাত্র লীগের রাজনীতির মধ্যে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন অনুজ আচার্য। বেশ সম্ভাবনা আছে যদি স্থির ভাবে পথ চলতে পারে আগামীর জন্য ।
অবশ্য বর্তমান সময়ের আলোচিত নেতা মিঠুন হালদার বিগত সময়ে ইউনিয়ন থেকে শুরু করে সমগ্র উপজেলায় এত কঠিন প্রতিযোগিতার মধ্যে টিকে থাকতে হয় রাজনৈতিক ইমেজ তৈরী করতে। আর সেই নিজ কর্ম দক্ষতা দিয়ে ঠান্ডা মাথায় ক্রমান্বয়ে উপরের সিড়িতে উঠার বাসনা নিয়ে এগিয়ে চলছে উপজেলার সকল শীর্ষ নেতৃবৃন্দের আর্শীবাদ নিয়ে। উপজেলার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অকপটে স্বীকার করেন উদীয়মান নেতা হিসেবে মিঠুন হালদার এক এক করে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে আপন মহিমায়। বিগত সময় থেকে চলতি সময়ে দল মত নির্বিশেষে আত্ম মানবতার সেবায় এগিয়ে আসছে। শিক্ষাঅনুরাগী হয়ে উপজেলার মধ্যে আরও একটা মাইল ফলক তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য থেকে মসজিদ, মন্দিরে যথাযথ মর্যাদার সাথে সাথে সাহায্য সহযোগিতা করে একটা আলাদা ইমেজ তৈরী করেও বেশ আলোচিত মিঠুন হালদার। পিরোজপুর জেলা সহ স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে একটি নাম বেশি বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। আর সেই জনপ্রিয় নামটি হল মিঠুন হালদার। এক বাক্যে সকলের মনে সাড়া জাগিয়ে তুলতে শতভাগ সার্থক হয়েছে নিজ কর্মগুনে।সর্বশেষ শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে শেষ চমক দিয়ে দারুণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে ইতিমধ্যে সকলের আস্থার প্রতিদান দিতে সক্ষম হয়েছেন। বিভাগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ জেলা ও উপজেলার মধ্যে সময়ের আলোচিত নেতা মিঠুন হালদার। এ ব্যাপারে কথা হয় জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের সাথে। একান্ত আলাপ চারিতায় সদা হাস্যউজ্জল ও কর্মীবান্ধব নেতা মিঠুন হালদার অকপটে স্বীকার করেন আজকের যা কিছু হচ্ছে তার পিছনে বড় হাতিয়ার আওয়ামী লীগের নীতি ও আদর্শ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ গড়া দল আমার প্রধান অনুপ্রেরণা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শের সৌনিক হয়ে জনগণের সেবক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছি। মিডিয়ার আর এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আমি বিভাগ সহ জেলা আওয়ামী লীগের সকল নেতাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ।পাশাপাশি উপজেলার সকল আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ।আসলে কর্মী সহ নেতাদের কারণেই আমি নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছি ।
Leave a Reply