শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৯ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
গণধর্ষণ মামলার রায় : আসামিরা খালাস, সাক্ষীর যাবজ্জীবন

গণধর্ষণ মামলার রায় : আসামিরা খালাস, সাক্ষীর যাবজ্জীবন

বরগুনায় গণধর্ষণ মামলায় সাক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল। একই সাথে ৫০ হাজার টাকার অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলায় আসামিরা খালাস পেয়েছেন।

রোববার বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক ও জেলা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত ‘সাক্ষী’ হলেন বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার বাইনচটকি গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য এমাদুল হক।

মামলার খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, একই গ্রামের খবির গাজীর ছেলে মোহসিন ও অহেদ খানের ছেলে মোয়াজ্জেম। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ও খালাস পাওয়া আসামিরা সবাই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে খালাসপ্রাপ্ত আসামিদের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের মামলা করেন একই গ্রামের এক গৃহবধূ। ওই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এমাদুল হক ছিলেন চার নম্বর সাক্ষী।

প্রথমে বাদির অভিযোগ ছিল ২০১৫ সালে ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে তার দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়েকে গণধর্ষণ করে খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা। কিন্তু এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি এমাদুল হকের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ৮ জুলাই অভিযোগপত্র দেন।

পরে মামলার বাদি জানতে পারেন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাথে খালাস পাওয়া আসামিদের বিরোধ ছিল। এ কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত এমাদুল হক বাদির মেয়েকে ধর্ষণ করে ওই খালাস পাওয়া আসামিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করাতে সহায়তা করে। ওই সময় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে মামলার সাক্ষী করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com