পিরোজপুর প্রতিনিধি ॥ সফলতা নয় বরং ব্যার্থতার ষোলকলা পূর্ণ হল গত ১৫ বছরে গুয়ারেখা ইউনিয়নে উন্নয়নে । ২০০৯ সালে সাবেক এম পি অধ্যক্ষ শাহ আলম স্যারের সাথে সুসম্পর্ক না থাকায় এলাকায় তেমন উন্নয়ন হয়নি। পরবর্তী সময়ে জেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ কে এম আউয়াল মহোদয়ের সাথে দহরম মহরম না থাকায় বর্তমান চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুরের ইউনিয়নের মধ্যে উন্নয়নের ছিটেফোঁটা হয়নি। আর একথা গুলো ইউনিয়নের বেশীরভাগ সুশীল সমাজের লোকজনদের। বর্তমান চেয়ারম্যানের ক্ষামখেয়ালি পণার কারণে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হয়েছে ৭ নং গুয়ারেখা ইউনিয়নের সাধারণ বাসিন্দারা। এদিকে বর্তমান সময়ে সাদা মনের মানুষ ও শান্তির প্রতিক মাননীয় মন্ত্রী এ্যাড শ ম রেজাউল করিমের আর্শীবাদ নিয়েও এখন পর্যন্ত তেমন কিছু করতে শতভাগ ব্যার্থ। অবশ্য বর্তমান চেয়ারম্যান শেষ সময়ে ব্যার্থতার ষোলকলা নিয়ে নিরাশ করেছে সমগ্র ইউনিয়ন বাসীদের। আর সেই কারণে সমগ্র ইউনিয়নের বেশীরভাগ লোকজন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান বাবু শুভ্রত ঠাকুররের কাছ থেকে। আর সেই কারণে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের জানান, আমরা আগেভাগেই আটঘাট বেধে নেমে পড়েছি এলাকার কীর্তি সন্তান বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ জেলা তাতী লীগের আহবায়ক মোঃ আক্তারুজ্জামান কে নিয়ে।রাজনীতির মাঠে অকুতোভয় দুঃসাহসী নেতা মোঃ আক্তারুজ্জামান। বর্তমানে পিরোজপুর জেলা রাজনীতির মধ্যে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। পিরোজপুর জেলা তাতী লীগের আহবায়ক হয়ে সাধারণ কর্মীদের মাঝে দারুণ গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে। এদিকে আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের দিনক্ষণ এগিয়ে আসছে। করোনার আতঙ্কে আতঙ্কিত না হলেও বর্তমান সময়ে করোনার প্রকোপ অতি মাত্রায় বৃদ্ধি না পেলে আগামী মার্চ এপ্রিলে নির্বাচন হবে বলে জানা যায়। অবশ্য জেলা নির্বাচন কমিশন কার্যালয় থেকেও একই কথা বললেন জেলার গণ মাধ্যম কর্মীদের। এদিকে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে ৭ নং গুয়ারেখা ইউনিয়নে। আগাম নির্বাচনের হাওয়া ইতিমধ্যে বইতে শুরু করেছে এলাকার বেশীরভাগ চায়ের দোকান সহ বিভিন্ন জায়গায়। গত ১৫ বছর যাবত বর্তমান চেয়ারম্যান সাধারণ মানুষের আশা আকাঙ্খা পূরণেও শতভাগ ব্যার্থ বলে কয়েক শতাধিক মুসলিম ও হিন্দু ভোটাররা মিডিয়াকে ক্ষোভের সাথে জানান। আর সেই সূত্র ধরেই এলাকার বেশীরভাগ শীর্ষ নেতাসহ সুশীল সমাজের লোকজন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে পরিবর্তনের আশায় আগাম নির্বাচন শুরু করে দিয়েছে যত্রতত্র ভাবে। সাধারণ মানুষ আগে ভাগেই আটঘাট বেধে নেমেছে বিভিন্ন জায়গায়। সকলের মুখে একটি শ্লোগান ” পুরনো চেয়ারম্যান নয় বরং নতুন মুখের প্রার্থী মোঃ আক্তারুজ্জামান হবে ইউনিয়ন পরিষদের আগামীর কান্ডারী “।অবশ্য চারিদিকে জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে গুয়ারেখা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থীতা নিয়ে। কে পাচ্ছেন নৌকার চূড়ান্ত টিকিট ? কে বসবেন ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে। আর এ ব্যাপারে সকল জল্পনা কল্পনার সাথে সাথে আলোচনায় আছেন ৭ নং গুয়ারেখা ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ আক্তারুজ্জামান । সন্মানিত ভোটাররা পরিবর্তনের আশায় বিগত দিনের কর্মকান্ডে খুশী হয়ে মোঃ আকরুজ্জামানকে নিয়ে নুতন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছে । দলমত নির্বিশেষে হিন্দু-মুসলিম ভোটাররা বেশির ভাগ লোকজন পরিবর্তনের আশায় একজোট হয়ে রাজনীতির মাঠে নেমেছে। যোগ্যতার মাপকাঠি দিয়ে একজন পাকাপোক্ত ভালো মানুষের সন্মানে নৌকার টিকেট পাওয়ার যোগ্য দাবিদার । এলাকার বেশীরভাগ মানুষ গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, আক্তারুজ্জামান ভাই এক কথায় সুন্দর ও চমৎকার মানুষ।বিগত ২০০১ সালে জামাত শিবিরের হামলা মামলার কঠিন স্বীকার হয়েছেন আমাদের জনপ্রিয় নেতা মোঃ আক্তারুজ্জামান ভাই। সমগ্র পরিবার হলো সুশিক্ষায় শিক্ষিত। রাজনীতির পাশাপাশি উপজেলার মধ্যে একজন পাকাপোক্ত প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার। এদিকে বহু হিন্দু ভোটাররা মিডিয়াকে জানান, গত করোনার দুঃসময়ে সরকারের পাশাপাশি বিকল্প হিসাবে নিজস্ব তহবিল থেকে আর্ত মানবতার কল্যাণে করোনার দুঃসময়ে এগিয়ে আসেন। হত দরিদ্র পরিবারের জন্য সাহায্য সহযোগিতা করে ইতিমধ্যে একটা সুনাম সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। তবে ভিন্ন কথা বলেন বরতকাঠীর বহু লোকজন। তারা অকপটে স্বীকার করেন বর্তমান চেয়ারম্যান শুভ্রত ঠাকুরের চেয়ে শতভাগ যোগ্য উন্নয়নের রূপকার মোঃ আক্তারুজ্জামান । তাই আমরা সহ বেশির ভাগ লোকজন সাহসী পদক্ষেপ নেওয়ার মত যোগ্য নেতৃত্ব দেওয়া উন্নয়ন করার মত যোগ্য প্রার্থী চান।অসীম সাহসীকতর পরিচয় দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে বসবেন সকলের ভালোবাসা নিয়ে। আমরা এমন একজন পাকাপোক্ত ও যোগ্য প্রার্থী চাই যে চেয়ারম্যান হওয়ার পর শালিসি বৈঠকে প্রকৃত অপরাধীর কঠিন শাস্তির বিধান করতে পারবে। ইউনিয়নের সমস্যা পরিষদে বসে সমস্যার সমাধান করে ফেলতে হবে আর আমরা সেই ধরনের যোগ্য প্রার্থী চাই পরিবর্তনের আশা নিয়ে।সব মিলিয়ে চারিদিকে রব উঠেছে নুতন প্রজন্মের ভোটার সহ প্রবীণ ভোটারদের মধ্যে। সকলের প্রাণের দাবি, সাহসী, সৎ ও মার্জনীয় উন্নয়ন করতে সক্ষম এমন একজন প্রার্থী দরকার। আর সেই বিবেচনায় সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ মোঃ আক্তারুজ্জামান ভাই যোগ্য প্রার্থী বলে মনে করেন। এদিকে সময়ের আলোচিত ও সময় উপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া সমাজ সেবক মোঃ আক্তারুজ্জামানের সাথে কথা হয় জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের সাথে। একান্ত আলাপ চারিতায় বলেন, আমি বরাবরই মানবতার সেবায় নিয়োজিত। এলাকার স্বার্থে আমি বরাবরই নিবেদিত প্রাণ। আর এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আমি নৌকার টিকেট পাওয়ার জন্য যোগ্য দাবিদার। ইউনিয়নবাসীরা আমাকে ভালোবাসে এবং সেই ভালবাসার টানে নৌকার টিকেট পেয়ে আমি ইউনিয়নবাসীদের একটা রোল মডেলে পরিনত করবো ইনশাআল্লাহ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্শীবাদে নৌকার টিকেট নিয়ে গুয়ারেখা ইউনিয়নবাসীদের খেদমত করবো সকলের আর্শীবাদ নিয়ে।