মুলাদী প্রতিনিধি ॥ মুলাদী উপজেলার কাজিরচর ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায় প্রত্যাকটি ওয়ার্ডে উন্নয়নের ছোয়ায় ছয়লাভ, জানা যায় গত ৫ বছরের যাবৎ সরকারী সকল বরাদ্ধের পাশাপাশি নিজেস্ব উদ্যোগে বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ মন্টু বিশ্বাস এলাকায় উন্নয়নের কাজ করেন। ৫বছর যাবৎ কাজিরচর ইউনিয়নের সকল উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ড, এম.আই.এস ভুক্ত, ইউনিয়নের উপকার ভোগীঃ অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স্ক ভাতা-৮৮৫জন, বিধবা ভাতা- ২৮০ জন, প্রতিবন্ধী ভাতা-২৫০জন, মাতৃত্ব ভাতা-২৩২জন, ভিজিডি কার্ড ধারী-১৩২৮জন, ভিজিএফ-১০৫০৪জন,ও মৎস্য ভিজিএফ-১৬৪০জন, ৩৩২জন দুঃস্থ পরিবারের কর্মসংস্থান, যার জমি আছে ঘর নাই কর্মসূচীর আওতায় ১০২টি গৃহ নির্মান, কৃষি পুনবাসন ৩৬০জন কৃষকের মাঝ বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরন, আমি প্যাদারহাট ওয়াহেদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি, বেগম শামসুন্নাহার শিশু কল্যানপ্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, নিজেস্ব অর্থায়নে ১৮২৪০ অসহায় পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন, নিজেস্ব অর্থায়নে ১৫২৪০জন গবির ও অসহায় ব্যক্তিদেও মাঝে শাড়ী ও লুঙ্গি বিতরন, বিশেষ বরাদ্ধ শিলকোর্ড রাস্তা(সিসি) রাস্তা ১৬ কিঃমিঃ, কাচা রাস্তা ৩৬টি, গভীর নলকুপ স্থাপন ১২০টি, মসজিদ মাদ্রাসায় সংস্কার ৮০টি, দুঃস্থ পরিবারের মাজে সোলার স্থাপন ১৪৫টি, সহ আরও উন্নয়ন মুলক কাজ করেছেন চেয়ারম্যান মন্টু বিশ্বাস। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন-২০২১ সালে আবারও মুলাদী উপজেলার কাজিরচর ইউনিয়ন বাসী পুনরায় বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ মন্টু বিশ্বাসকে পুনরায় চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় এবং এলাকার উন্নয়নের রূপকার বলে আখ্যায়িত করেন। আরও জানা যায় আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ও দক্ষিণ বাংলার সিংহ পুরুষ, জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি, মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এম.পি নির্দেশক্রমে গত ইউপি নিবার্চনে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার পর থেকে দীর্ঘ সময় সম্মানের সহিত আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নেতাকর্মীদের সহিত দায়িত্ব পালন করে সরকারের উন্নয়ন মানুষের দ্বারগোরায় পৌছে দিচ্ছে, আমার ইউনিয়ন সকল জন সাধারনের জন্য উম্মুক্ত, যে কোন প্রয়োজনে তারা আমাকে কাছে পায়, ইউনিয়ন বাসী যদি আমাকে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে তাদের দেখা শুনার দায়িত্ব পালনের জন্য আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে তাহলে আমার কোন আপত্তি নাই এবং আমি আমার রাজনৈতিক অভিভাবক, দক্ষিণ বাংলার সিংহপুরুষ, পার্বত্য শান্তি চুক্তির রূপকার, জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি, মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ্ব আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ্ এম.পি মহোদয় আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যদি দলীয় প্রতীক নৌকা পাই তা হলে নির্বাচন করব, তবে আমি কাজিরচর ইউনিয়ন বাসীর পাশে আছি, থাকব। এলাকাবাসীর কারণে এবারও আমি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য ফরম জমা দিয়েছি মুলাদী উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কাছে জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি মহোদয়ের কাছে জমা দেওয়ার জন্য। আমি আমার ইউনিয়ন বাসী সেবা করতে চাই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।
Leave a Reply