বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা প্রতারণা ও জালিয়াতি করেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে যশোরের প্রতারক মিঠু স্কুল কলেজের আধুনিক শিক্ষার ন্যায় মাদ্রাসা শিক্ষাকেও কর্মমূখী শিক্ষায় রুপান্তর করতে হবে-এম. জহির উদ্দিন স্বপন বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন
স্বর্ণের নদী! মহাকাশ থেকে তোলা ছবি প্রকাশ করলো নাসা

স্বর্ণের নদী! মহাকাশ থেকে তোলা ছবি প্রকাশ করলো নাসা

অনলাইন ডেস্ক ॥ এল ডোরাডো। কাল্পনিক এই সোনার শহরকে নিয়ে তৈরি হয়েছে কত লোককথা। কিন্তু স্বর্ণের নদী? এ কথা কে কবে শুনেছে? তবে এমন জায়গা যে পৃথিবীতে রয়েছে, তার সন্ধান দিল নাসা। তবে এই নদী কিন্তু বাস্তবে স্বর্ণের নদী নয়। এই ধারণার সঙ্গে অনেকটা ‘স্বর্ণের কেল্লা’র মিল রয়েছে। যা আদতে স্বর্ণের নয়, কিন্তু তার রং স্বর্ণের মতোই। জানা গেছে, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন সম্প্রতি একটি ছবি পাঠিয়েছে। নাসা সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছে। ছবিটি পৃথিবীর ফুসফুস আমাজন জঙ্গলের। সেখানেই ‘স্বর্ণের নদী’র খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত বছর ২৪ ডিসেম্বর এই ছবিটি তোলা হয়। ছবিতে দেখা গেছে, আমাজনের রেইন ফরেস্টের মধ্যে স্বর্ণের রঙের কিছু রেখা। ঠিক যেন জঙ্গল ফুঁড়ে বয়ে গেছে কোনও ‘স্বর্ণের নদী’। যেখানে এই স্বর্ণের নদীর ছবি রয়েছে সেটি পেরু প্রদেশে। কিন্তু আসলে এগুলো কী? স্বর্ণের নদীর বাস্তবতা স্বর্ণের শহরের মতোই নেই। তাহলে ছবিতে যেগুলো দেখা যাচ্ছে সেগুলো কী? উত্তর দিয়েছেন বিজ্ঞানীরাই। তারা বলেছেন, ওই ছবি আসলে জঙ্গল ধ্বংসের ফল। পেরুর পূর্ব দিকে স্বর্ণের অনুসন্ধান চলে। আর তার জন্য বেআইনিভাবে খননকার্য চালানো হয়। নাসার এক মহাকাশচারি নিকন উ৫ ক্যামেরার সাহায্যে এই ছবি তুলেছেন। অবৈধভাবে খোঁড়া ওই খনিগুলোর ছবিই উঠেছে ক্যামেরায়। তার উপর সূর্যের আলো পড়ে চকচক করছে। ওই গর্তগুলোকে একসঙ্গে থাকার কারণে ছবিতে তাকে স্বর্ণের নদীর মতোই দেখাচ্ছে। পেরুর দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের মাদ্রে দ্যা দিয়স এলাকা যে যথেচ্ছভাবে বনভূমি ধ্বংস করা হয়েছে, এই ছবিই তার প্রমাণ। লাটিন আমেরিকায় পেরু সবচেয়ে বেশি স্বর্ণ রপ্তানি করে। এই দেশের মাদ্রে দ্যা দিয়স অঞ্চলে প্রচুর স্বর্ণখনি রয়েছে। আর এই অঞ্চলে অবৈধভাবে স্বর্ণের খনির জন্য খননকার্য চলায় ক্ষতি হচ্ছে জীববৈচিত্র্যের। কারণ স্বর্ণের জন্য পারদ ব্যবহৃত হচ্ছে আর সেই কারণে ছড়াচ্ছে বিষক্রিয়া। বনভূমির এই অঞ্চলে বানরসহ একাধিক বন্য পশু দেখা যায়। এছাড়া হয়েছে হরেক রকমের প্রজাপতিও। কিন্তু পারদের ব্যবহারের ফলে আজ তারা বিপন্ন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে এনিয়ে একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছি। সেখানে জানানো হয়েছিল ২০১৮ সালে পেরুর এলাকার আমাজন অরণ্যে ২২ হাজার ৯৩০ একর বনভূমি ধ্বংস করেছে স্বর্ণসন্ধানীরা।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com