বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
কারখানার ভুলে নষ্ট হলো করোনার দেড় কোটি ডোজ টিকা

কারখানার ভুলে নষ্ট হলো করোনার দেড় কোটি ডোজ টিকা

বিদেশ ডেস্ক ॥ যুক্তরাষ্ট্রে জনসন এণ্ড জনসনের তৈরি প্রায় দেড় কোটি ডোজ করোনার টিকা নষ্ট হয়ে গেছে। প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, কারখানার ভুলের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। করোনার টিকা উৎপাদনে গতিশীলতা আনতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া জনসন এণ্ড জনসনের জন্য এটি বড় এক ধাক্কা বলে মনে করা হচ্ছে। ফার্মাসিউটিক্যাল জগতের জায়ান্ট প্রতিষ্ঠান জনসন এণ্ড জনসন ফরাসি বার্তাসংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরে ইমার্জেন্ট বায়োসলিউশন পরিচালিত একটি কারখানায় উৎপাদিত করোনা টিকাগুলো রাখা ছিল। পরে তারা বুঝতে পারে, যথাযথ মান নিশ্চিত করে সেসব টিকা সংরক্ষণ করা হয়নি। যে কারণে টিকাগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি অবশ্য জানিয়েছে, নিজেদের উৎপাদিত টিকায় যথাযথ মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই তাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার। নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, একটি কারখানার ভুলে জনসন এণ্ড জনসনের টিকা নষ্ট হওয়ার পর এই কোম্পানির তৈরি অন্য টিকার মানেও ভবিষ্যতে প্রভাব পড়তে পারে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনও (এফডিএ) এ বিষয়ে তদন্ত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এএফডিএ’র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সংস্থাটি এ বিষয়ে অবগত বলে এএফপিকে জানানো হয়। তবে টিকা নষ্টের বিষয়ে এর বেশি আর কোনও মন্তব্য করতে রাজি হয়নি সংস্থাটি। জনসন অ্যান্ড জনসন জানিয়েছে, কোভিড-১৯ টিকা উৎপাদনে প্রযোজনীয় তত্ত্বাবধান, দিকনির্দেশনা প্রদান এবং সার্বিক সহায়তা দিতে সাইটগুলোতে আরও বেশিসংখ্যক বিশেষজ্ঞ পাঠাচ্ছে তারা। এর ফলে এপ্রিল মাসে আরও ২ কোটি ৪০ লাখ টিকা সরবরাহ করতে পারবে প্রতিষ্ঠানটি। জনসন এণ্ড জনসন বলছে, ‘২০২১ সালের শেষ নাগাদ আমরা ১০০ কোটি ডোজ করোনা টিকা সরবরাহ করতে পারব।’ এএফপি জানিয়েছে, জনসন এণ্ড জনসনের করোনা টিকা উৎপাদন ও সংরক্ষণের জন্য বাল্টিমোরের ইমার্জেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানাটি এখনও যুক্তরাষ্ট্রের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি পায়নি। তবে মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, অনুমোদন না থাকলেও কারখানাটিতে নিকট ভবিষ্যতে কোটি কোটি ডোজ করোনা টিকা উৎপাদনের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনসন অ্যান্ড জনসনের একটি ডোজই যথেষ্ট। মডার্না ও ফাইজারের টিকার মতো এটি ঠান্ডা বা হিমায়িত স্থানে সংরক্ষণেরও প্রয়োজন পড়ে না।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com