রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
ইসরায়েলি আগ্রাসন অব্যাহত থাকলে ফের যুদ্ধের হুঁশিয়ারি হামাসের

ইসরায়েলি আগ্রাসন অব্যাহত থাকলে ফের যুদ্ধের হুঁশিয়ারি হামাসের

বিদেশ ডেস্ক ॥ ইহুদিবাদী ইসরায়েলের পক্ষ থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে আগ্রাসন অব্যাহত থাকলে ফের যুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদোলুকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাসের অন্যতম মুখপাত্র সামি আবু জুহরি এই হুঁশিয়ারি দেন। তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে তিনি এ সাক্ষাৎকার দেন। খবর পার্সটুডের। সামি আবু জুহরি বলেন, যুদ্ধবাজ ইসরায়েল চুক্তির প্রতি সম্মান দেখাচ্ছে না এবং দৈনিক ভিত্তিতে পশ্চিম তীরের শহরগুলোতে আগ্রাসন চালাচ্ছে। এছাড়া পবিত্র জেরুজালেম আল-কুদস শহরের লোকজনকে উদ্বাস্তু করে দেয়ার হুমকি এখনো বিদ্যমান। সেক্ষেত্রে এসব ঘটনা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নতুন করে যুদ্ধ শুরু করতে পারে হামাস। গাজার পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের উচ্ছেদ অভিযান চালানোর পর গত ১০ মে রকেট হামলা চালায় হামাস। এর জবাবে নারকীয় তাণ্ডব শুরু করে ইসরায়েল। বিমান হামলার পাশাপাশি গাজা সীমান্তে কামান-ট্যাংক থেকেও গোলাবর্ষণ করে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে নারী ও শিশুসহ ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়। তাদের মধ্যে নারী ও শিশু ১০০ জন। আহত হয়েছেন প্রায় দুই হাজার। অন্যদিকে হামাসের ছোড়া রকেট হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত হন। টানা দশ দিনের যুদ্ধের পর মিশরের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল ও গাজার শাসক দল হামাস। হামাসের অন্যতম মুখপাত্র সামি আবু জুহরি বলেন, মিশরের মধ্যস্থতায় হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে যে দুর্বল যুদ্ধবিরতি হয়েছে হামাস তা এখনো মেনে চলছে। তবে ইসরায়েলের আচরণের ওপর এর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘ইসরায়েল যতক্ষণ পর্যন্ত এই যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলবে হামাসও ততক্ষণ পর্যন্ত তা মানবে। কিন্তু ইসরায়েল যদি যুদ্ধবিরতি মেনে চলতে সহযোগিতা না করে তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আমাদের সাথে সংঘর্ষ শুরু হবে।’ সামি আবু জুহরি জোর দিয়ে বলেন, দুই পক্ষ যে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছেছে তা একটি পরিপূর্ণ যুদ্ধবিরতি নয়। দখলদার ইসরাইলের রক্তপিপাসু ও অপরাধমূলক তৎপরতার কারণে এই অস্ত্রবিরতি চুক্তি অনেকটাই ভঙ্গুর।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com