শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
চরফ্যাসনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জমিতে জবর দখলের অভিযোগ

চরফ্যাসনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জমিতে জবর দখলের অভিযোগ

চরফ্যাসন প্রতিনিধি ॥ চরফ্যাসনের পশ্চিম এওয়াজপুর মৌজায় আদালতের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ৪ একর ৮৫ শতাংশ কৃষি জমি জবরদখল করে মাছেরঘের,গরুর খামার এবং পাকাঘর নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় প্রভাবশালী ভূমিদস্যু হেলাল উদ্দিনের নেতৃত্বে একদল দুর্বৃত্ত এই জবরদখল করছেন বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জমির মালিক গাজি মোঃ আবদুল বাসেত এমন অভিযোগ করেছেন। সপ্তাহ ধরে জমি ওই জমি জবর দখল করে নির্মান কাজ অব্যহত রেখেছেন ভুমিদস্যু চক্র হেলাল উদ্দিন।
জমির মালিক গাজি আবদুল বাসেত অভিযোগ করেন, পশ্চিম এওয়াজপুর মৌজার ৭৭ খতিয়ানে মোট ১১ একর ৬৩ শতাংশ জমির মূল মালিক ছিলেন দুই ভাই ইদ্রিস ও ইসহাক। ইদ্রিস ও ইসহাকের মৃত্যুর পর ইসহাকের ওয়ারিশ গিয়াসগংরা ওয়ারিশদের সাথে সমোযতা ছাড়াই তার( বাসেত)র দখলীয় ৫ একর ৮১ শতাংশ জমির মধ্য থেকে ৪ একর ৮৫ শতাংশ জমি হেলালউদ্দিনগংদের কাছে বিক্রি করেন। এতে সংক্ষুদ্ধ হয়ে খতিয়ানের ওয়ারিশ গাজি আবদুল বাসেত তার দখলীয় জমি আদালতের মাধ্যেমে ফেরৎ পাওয়ার জন্য ২০০৯ সনে চরফ্যাসন সহকারি জজ আদালতে টাকা দাখিলের মামলা করেন। কিন্ত ওই মামলায় গাজি আবদুল বাসেতের বিপক্ষে রায় হয়। ফলে গাজি আবদুল বাসেত ২০১৬ সনে চরফ্যাসন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আপীল মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় আদালত হেলাল উদ্দিনগংদের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। কিন্ত হেলাল উদ্দিনগংরা ওই আদেশ উপেক্ষা করে আদালতের বিচারাধীন ৪ একর ৮৫ শতাংশজমির পাশাপাশি গাজি আবদুল বাসেতের সমূদয় সম্পুর্ন জমি জবরদখল করে মাটিকাটা, মাছের ঘের ও পাকাঘর নির্মাণ কাজ শুরু করেছেন। জোরপুর্বক তার পর্শবর্তী অন্য জমিও জবর দখল করে নেন। এবং দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত একদল ভাড়াটে দুর্বৃত্তদের নিয়ে এমন জবর দখল করায় জমির প্রকৃত মালিক গাজি আবদুল বাসেত ও তার লোকজন আতংকের মধ্যে আছেন। অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন জমি জবর দখলের বিষয়ে অস্বীকার করে বলেন, তিনি আবদুল বাসেত এর ওয়ারিশ থেকে জমি খরিদ করে স্থাপনা নির্মান করেছেন।
শশীভুষণ ওসি রফিকুল ইসলাম জানান,এঘটনায় কোন অভিযোগ পাইনি ।অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com