রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার প্রত্যাশা জাতিসংঘের

আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার প্রত্যাশা জাতিসংঘের

আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার প্রত্যাশা জাতিসংঘের
বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও অসহিংস হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপো এমনটি জানিয়েছেন।
বৃহ¯পতিবার একটি বার্তা সংস্থাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, জাতিসংঘ নিশ্চিতভাবেই আশা করে যে, আগামী নির্বাচন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে। তিনি আরো বলেন, পূর্ববর্তী নির্বাচনগুলোতে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে আর তা একটি উদ্বেগের বিষয়। তবে আগামী নির্বাচনে কোন সহিংসতাও থাকবে না। বাংলাদেশের চলতি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির প্রশংসা করেন তিনি। তবে এক্ষেত্রে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যেন পরিবেশগত স্থিতিশীলতা নষ্ট না করে সেদিকে জোর দিতে বলেন তিনি। সেপো বলেন, এটা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রবৃদ্ধি সামুদয়িক হয়। পাশাপাশি এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, ওই প্রবৃদ্ধি পরিবেশগত স্থিতিশীলতার ওপর প্রভাব না ফেলে। এসময় তিনি, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে কর্মসংস্থান তৈরি হওয়ার প্রশংসা করেন। সেপো গত বছর থেকে বাংলাদেশে কাজ করা শুরু করেন। তার ভাষ্য, দেশের উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখার জন্য নারী-পুরুষ সকলের কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ৫০ বছরেরও কম সময়ে যে সংগ্রামশীল পথ পাড়ি দিয়েছে তা লক্ষণীয়। এটা গর্ব করতে পারার মতো বিষয়। বাংলাদেশের উচিত তা থেকে উৎসাহ নিয়ে আরো সামনে এগিয়ে যাওয়া। তিনি অবশ্য এটাও বলেন যে, এদেশের অর্থনীতির বহুমুখীকরণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আর এই চ্যালেঞ্জ হচ্ছে পরিবেশগত স্থিতিশীলতা ও জলবায়ু পরিবর্তনকে ঘিরে। পরিবেশগত দিক বিবেচনা করার দিকে জোর দিয়ে সেপো বলেন, কিছু জায়গার বাতাস শ্বাস নেয়ার জন্য নিরাপদ নয়। আমাদের সবারই সে বিষয়ে চিন্তা করা দরকার। ঢাকার বাতাস নিয়ে কথা বলার সময় তিনি জানান, এই শহরের বাতাস বিবেচনা করে সবার এ বিষয়ে সচেতন হয়ে ওঠা উচিৎ। সবার একটি পরিচ্ছন্ন, টেকসই ও পরিবেশ-বান্ধব শহর গড়ে তোলার বিষয়ে চিন্তা করা উচিৎ। সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে আগামী নির্বাচন নিয়ে কথা বলেন সেপো। আসন্ন নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক ও অসহিংস হওয়ার আশা ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, আমরা আশা করি সকল পক্ষ একটি অসহিংস নির্বাচনের প্রতিশ্র“তি নিয়ে কাজ করবে। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশন পূর্বে নির্বাচন পরিচালনা করেছে। এবারও তারা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনা করতে পারবে। তিনি বলেন, এতে একটি বিশ্বাসযোগ্য ফলাফল আসবে। বাংলাদেশ গণতন্ত্র পোক্ত করার দিকে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। তবে সেপো এটাও বলেন, বাংলাদেশের নাগরিকরা কি চায় সেটা গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এটা তাদের নির্বাচন। তারাই ভোট দেয়। আর এটা তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের বিষয়। এসময় তিনি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসিডিজি) লক্ষ্য-১৬ বাস্তবায়নের দিকে জোর দেন। লক্ষ্য-১৬, শান্তির প্রচারণা, টেকসই উন্নয়নের জন্য অন্তর্ভুক্তি সমাজ, সবার জন্য ন্যায় বিচার ও সকল পর্যায়ে কার্যকর, জবাবদিহিমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ার দিকে নিবেদিত। সেপো জানান, লক্ষ্য-১৬ সকল দেশের জন্যই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ছোট বড় সব দেশের জন্য। তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রচুর ভাল আইন রয়েছে। সেগুলো যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে। জাতিসংঘ প্রতিনিধি আরো বলেন, বাংলাদেশের বেশ বিস্তৃত পরিসরের স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, এগুলো স্বাধীন। আর বাংলাদেশের জনগণ এগুলোকে বিশ্বাস করে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন, নির্বাচন কমিশন, দুর্নিতী দমন কমিশন- সবগুলো প্রতিষ্ঠানেরই গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com