বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩২ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
কোকো ট্রাজেডির ১১ বছর : ভোলায় আজও কাঁদে স্বজনহারা মানুষগুলো

কোকো ট্রাজেডির ১১ বছর : ভোলায় আজও কাঁদে স্বজনহারা মানুষগুলো

ভোলা প্রতিবেদক ॥ আজ ২৭ নভেম্বর কোকো ট্রাজেডির ১১ বছর। ভোলার ইতিহাসে একটি ভয়াবহ শোকাবহ দিন। আজও স্বজনহারা মানুষ নীরবে ডুকরে কাঁদে। স্মৃতিপট থেকে মুছতে পারে না সেই দুর্বিষহ দিনটি। সেদিনের কথা মনে করে এখনও আঁতকে ওঠে মানুষ। ২০০৯ সালের এই দিনে লালমোহনে কোকো লঞ্চ দুর্ঘটনায় ৮১জন যাত্রী প্রাণ হারান। মর্মান্তিক সেই দুর্ঘটনায় স্বজনহারা মানুষের কান্নায় আজও ভারী হয়ে ওঠে ভোলার আকাশ। এলাকাবাসীর অভিযোগ, অতিরিক্ত যাত্রী নেয়ার কারণে সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটলেও এখনও লালমোহন-ঢাকা লঞ্চ রুট নিরাপদ হয়নি। এখনও ধারণ ক্ষমতার অধিক যাত্রী নিয়ে চলছে অধিকাংশ লঞ্চ।
কোকো-৪ দুর্ঘটনায় লালমোহন উপজেলার চর ছকিনা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে নূরে আলম সাগর, তার সদ্য বিবাহিত স্ত্রী ইয়াসমিন, শ্যালিকা হ্যাপি বেগম সেদিনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। নূরে আলম ঈদুল আজহা উপলক্ষে নববধূ ও শ্যালিকাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন। কিন্তু সেই দুর্ঘটনায় ৩ জনই মারা যান। নব দম্পতির কথা মনে করে আজও আঁতকে ওঠেন ওই পরিবারের সদস্যরা। একই এলাকার বাকলাই বাড়ির শামসুন নাহার স্বামী, সন্তান, দেবরসহ একই বাড়ির ১৬ জনকে নিয়ে কোকো লঞ্চে ঢাকা থেকে ফিরছিলেন বাড়িতে ঈদ করার জন্য। বাড়ির কাছের ঘাটে এসেই লঞ্চডুবিতে নিহত হয় তার মেয়ে সুরাইয়া (৭), ভাসুরের মেয়ে কবিতা (৩) ও দেবর সোহাগ (১৩)। শামসুন নাহারের মতো কোকো-৪ লঞ্চ দুর্ঘটনায় কেউ হারিয়েছেন পিতা-মাতা, কেউ হারিয়েছে সন্তান, কেউবা ভাই-বোন আর পরিবারের উপর্জনক্ষম একমাত্র ব্যাক্তিকে। আব্দুর রশিদের পরিবারের মতো কোকো-৪ দুর্ঘটনায় স্বজন হারা অন্যরাও এখনও তাদের স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে আছেন।সেদিনের সেই মর্মান্তিক ট্রাজেডির কথা মনে করে শোক সাগরে ভাসছে পুরো দ্বীপজেলা। ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ঈদের আগে ঢাকা থেকে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ভোলার লালমোহনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে লঞ্চটি। লালমোহনের নাজিরপুর ঘাটের কাছে এসে যাত্রী চাপে ডুবে যায় ওই লঞ্চ।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com