শুক্রবার, ০২ Jun ২০২৩, ০৭:৪২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ভান্ডারিয়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথসভা অনুষ্ঠিত পিরোজপুরে আওয়ামী লীগের মিথ্যা মামলায় জেলা বিএনপির সম্পাদকসহ নেতাকর্মীদের জামিন লাভ অবৈধ সরকারের সিন্ডিকেটের কব্জায় নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে দ্রব্যমুল্য- বরিশালে রহমতউল্লাহ্ শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাবেনা বিএনপি -বরিশালে নেতৃবৃন্দ পিরোজপুরে ছাত্রলীগের হামলায় বিএনপির ৪০ নেতাকর্মী আহত নিশিরাতে কিভাবে ভোট হয় শেখ হাসিনা দেশবাসীকে তা দেখিয়েছে: সরোয়ার নবনির্বাচিত উজিরপুর-বানারীপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দকে সান্টুর অভিনন্দন, তৃণমূল নেতাকর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করার নির্দেশ নওগাঁ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠিত সন্ধ্যা নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এম.পি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস উপলক্ষ্যে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী’র পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন
চালু হওয়ার অপেক্ষায় পটুয়াখালীর দুই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র

চালু হওয়ার অপেক্ষায় পটুয়াখালীর দুই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ পটুয়াখালীর মহিপুর ও আলিপুরে নির্মাণ করা হচ্ছে উন্নতমানের দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। এ বছরের জুনে স্থাপনা দুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো শেষ হয়নি। চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। এই অবতরণকেন্দ্র দুটি চালু হলে সমুদ্র থেকে আহরিত মাছের মান অক্ষুন্ন থাকার পাশপাশি মাছের অপচয় রোধ করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১২ সালে জেলার কলাপাড়ায় মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য বন্দরে দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মানের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন। তবে জমি অধিগ্রহণ করতেই সময় লাগে চার বছর। ২০১৬ সালের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে সংস্থাটি। আর এখন চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। তবে দেখা যায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের সঙ্গে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রগুলোর সংযোগ সড়কের বেহাল দশা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অবতরন কেন্দ্রটি চালু হলে ট্রলার মালিক, জেলে, আড়ৎদার, পাইকার সহ সকলেই এক ছাদের নিচে মাছ ক্রয়-বিক্রয় এবং রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন। এতে মৎস্য খাতের ভোগান্তি এবং সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে। মহিপুর মৎস্য বন্দরের জেলে ইদ্রিস ফকির বলেন, ‘এহন সাগর দিয়া মাছ লইয়া আইলে সিন্ডিকেট এর মধ্যে পড়তে হয়, তিন/চার জন পাইকার যুক্তি কইরা মাছের দাম কমাইয়া দেয়। কিন্তু এই কেন্দ্র চালু হইলে সব পাইকার এক জায়গায় থাকপে। এতে কইরা মাছের ভালো দাম ওঠবে।’ মহিপুর মৎস্য অবতরন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. জাহিদ হোসেন জানান, মূলত সমুদ্র থেকে আহরিত মাছের অপচয় রোধ এবং মান অক্ষুন্ন রেখে ভোক্তার কাছে পৌঁছে দিতেই এই অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। পাশপাশি এই কেন্দ্র দুটি থেকে ১ দশমিক ২৫ ভাগ রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com