বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রতারণা ও জালিয়াতি করেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে যশোরের প্রতারক মিঠু স্কুল কলেজের আধুনিক শিক্ষার ন্যায় মাদ্রাসা শিক্ষাকেও কর্মমূখী শিক্ষায় রুপান্তর করতে হবে-এম. জহির উদ্দিন স্বপন বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় মন্দির ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করে মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে-জহির উদ্দিন স্বপন দেশ চলবে সংবিধান অনুযায়ী ইচ্ছা অনিচ্ছায় পরিবর্তন হতে পারবে না–খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম জহির উদ্দিন স্বপন সরাসরি ভোটে গৌরনদীর টরকী বন্দর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন মহিলা দলের ৪৬ তম জন্মদিন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর মহিলা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের কবর জিয়ারত করেন এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ছয় বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় হাজারো জনতার ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত সান্টু 
বিপসীমার উপরে মেঘনার পানি, মনপুরায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

বিপসীমার উপরে মেঘনার পানি, মনপুরায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

মনপুরা প্রতিবেদক ॥ অতিবৃষ্টি ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে মেঘনা নদীতে বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ভোলার দ্বীপ উপজেলা মনপুরার নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্ধি হয়ে পড়েছে প্রায় ৩ হাজার মানুষ।
উপজেলা সদরের হাজিরহাট ইউনিয়নের দাসের হাট ও সোনার চর এলাকা ২ থেকে ৩ ফুট জোয়ারের পানিতে ডুবে রয়েছে। এছাড়াও উপজেলার মূল ভূ-খন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন বেড়ীবাঁধহীন কলাতলীর চর ও চর নিজামেও ৩-৪ ফুট জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এতে করে পূর্ণিমার জো’র তৃতীয় দিনে প্লাবিত এলাকার নি¤œাঞ্চলে বসবাসরত আনুমানিক ৩ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছে। এদিকে অতিবর্ষণ ও পূর্নিমার প্রভাবে মেঘনার পানি বিপদসীমার ৬ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তা (পাউবো)। পানিবন্দি এলাকা দাসেরহাট, সোনার চর, বিচ্ছিন্ন কলাতলীর চর ও চরনিজামে মুঠোফোনে বাসিন্দাদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, তৃতীয় দিনেও অতিবৃষ্টি ও পূর্ণিমার প্রভাবে ২ থেকে ৩ ফুট জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। তবে রাতে জোয়ারের পানি বেশি হওয়ায় অনেক ঘরের মেঝে পানিতে ডুবে গেছে। দিনে-রাতে দু’বেলা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হওয়ায় দূর্ভোগে পড়েছেন তারা।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডিভিশন-২ এর উপ-সহকারি প্রকৌশলী আবদুর রহমান জানান, অতিবৃষ্টি ও জোয়ারের প্রভাবে মেঘনার পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে পূর্ণিমার প্রভাব কেটে গেলে মেঘনায় জোয়ারের পানির স্তর নেমে স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com