শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা তসলিম ও পিপলুর নেতৃত্বে বরিশাল জেলা উত্তর ও দক্ষিণ যুবদলের বরিশাল নগরীতে কালো পতাকা মিছিল হিউম্যান ফর হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গৌরনদীতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ
পটুয়াখালীতে স্কুলের ভবন নির্মাণ কাজে অনিয়ম, কাঁদামাটির মধ্যেই ঢালাই!

পটুয়াখালীতে স্কুলের ভবন নির্মাণ কাজে অনিয়ম, কাঁদামাটির মধ্যেই ঢালাই!

বাউফল প্রতিনিধি ॥ পটুয়াখালীর বাউফল পশ্চিম মাঝপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণের কাজে নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহারসহ বিস্তর অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। কাঁদামাটির মধ্যে নি¤œমানের সিমেন্ট ও পাথর ব্যবহার করে ঢালাই দেয়া হচ্ছে ভবনের ভিত্তি (বেজ) এবং স্তম্ভ (কলাম)। সংশ্লিষ্ট অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের আওতায় প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ে পশ্চিম মাঝপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে। এর মধ্যে মূল ভবনের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৮ লাখ টাকা। বাকি ১২ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে পুকুর, মাঠ ভড়াট ও অন্যান্য কাজে। পটুয়াখালীর এমডি ফিরোজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এই বিদ্যালয় ভবনের নির্মাণ কাজ করছেন। ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান ফিরোজ অভিযোগ করে জানান, ঢালাইর সময় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী থাকেন না। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান যেমন খুশি কাজ করে যাচ্ছেন। বেইজের শর্ট কলাম ঢালাই দেয়া হয়েছে পানি-কাঁদার মধ্যে। নি¤œমানের সিমেন্ট ও সাদা মারা পাথর ব্যবহার করা হচ্ছে ঢালাই কাজে।

তিনি আরও জানান, গত দুই দিন ধরে (রবিবার ও সোমবার) শর্ট কলামের ঢালাই কাজ করা হয়েছে। এই সময়ে এলজিইডি অফিসের তদারকি কর্মকর্তা কিংবা কার্য সহকারি উপস্থিত ছিলেন না। এমনকি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানেরও কেউ ছিলেন না। ঠিকাদারের নিয়োজিত ৮ থেকে ১০ জন শ্রমিক নিজেদের খেয়াল খুশিমত কাজ করেছেন। এর ফলে কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ ব্যাপারে কাজের তদারকি কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকৌশলীকে অবহিত করা হলেও তারা কোন গুরুত্ব দেননি।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি রনি হাওলাদারের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য উৎকোচের ইঙ্গিত দিয়ে অনুরোধ করে বলেন,‘ আমি এসে আপনার সাথে দেখা করবো। নিউজ করার দরকার নেই।’ এ ব্যাপারে কাজের তদারকি কর্মকর্তা ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী সাইদুর রহমান সবুজ জানান, ‘জনবল কম থাকায় প্রতিদিন কাজের সাইডে যাওয়া যায় না। নির্মাণ কাজে কোন অনিয়ম হয়ে থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com