মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
চালু হওয়ার অপেক্ষায় পটুয়াখালীর দুই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র

চালু হওয়ার অপেক্ষায় পটুয়াখালীর দুই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ পটুয়াখালীর মহিপুর ও আলিপুরে নির্মাণ করা হচ্ছে উন্নতমানের দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র। এ বছরের জুনে স্থাপনা দুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো শেষ হয়নি। চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। এই অবতরণকেন্দ্র দুটি চালু হলে সমুদ্র থেকে আহরিত মাছের মান অক্ষুন্ন থাকার পাশপাশি মাছের অপচয় রোধ করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১২ সালে জেলার কলাপাড়ায় মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য বন্দরে দুটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মানের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন। তবে জমি অধিগ্রহণ করতেই সময় লাগে চার বছর। ২০১৬ সালের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের স্থাপনা নির্মাণের কাজ শুরু করে সংস্থাটি। আর এখন চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। তবে দেখা যায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের সঙ্গে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রগুলোর সংযোগ সড়কের বেহাল দশা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অবতরন কেন্দ্রটি চালু হলে ট্রলার মালিক, জেলে, আড়ৎদার, পাইকার সহ সকলেই এক ছাদের নিচে মাছ ক্রয়-বিক্রয় এবং রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করবেন। এতে মৎস্য খাতের ভোগান্তি এবং সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে। মহিপুর মৎস্য বন্দরের জেলে ইদ্রিস ফকির বলেন, ‘এহন সাগর দিয়া মাছ লইয়া আইলে সিন্ডিকেট এর মধ্যে পড়তে হয়, তিন/চার জন পাইকার যুক্তি কইরা মাছের দাম কমাইয়া দেয়। কিন্তু এই কেন্দ্র চালু হইলে সব পাইকার এক জায়গায় থাকপে। এতে কইরা মাছের ভালো দাম ওঠবে।’ মহিপুর মৎস্য অবতরন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. জাহিদ হোসেন জানান, মূলত সমুদ্র থেকে আহরিত মাছের অপচয় রোধ এবং মান অক্ষুন্ন রেখে ভোক্তার কাছে পৌঁছে দিতেই এই অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। পাশপাশি এই কেন্দ্র দুটি থেকে ১ দশমিক ২৫ ভাগ রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com