কাজী মামুন, পটুয়াখালী ॥ পটুয়াখালীর সদর উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠলে সরেজমিনে গেলে দেখাযায় ১নং ওর্য়াডে ৩৯৫ জন সুবিধাভুগীদের মাঝে মাপে কম চাল বিতরন করেন ইউপিসদস্য মো:ফুজলুল হক হাওলাদার ।এসময় কোন দাড়ি-পাল্লা বা মাপার জন্য কোন যন্ত্র দেখা মিলেনি,চাল মাপার জন্য ব্যাবহার করা হয় একটি বালতি যা কিনা হাতের মাপের চার আঙ্গুল ফাঁকা রেখেই দেয়া হয় প্রতিটা সুবিধাভুগীদের যাতে কারও ৭ কেজি কারও ৮ কেজি হয়েছে। এসময় ঐ স্থানে কোন ট্যাগ অফিসারকে দেখা না গেলে খোঁজ করা হয় ট্যাগ অফিসার মো: এইচ এম মিজানুর রহমানকে এ সময় ট্যাগ অফিসার মিজানুর রহমানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রতিবেদককে জানান আমি কিছুখন আগে সদরে চলে আসছি, আমি থাকা কালীন সময় এরকম হয়নি,বালতিতে চাল মাপা হয়, কোন মাপার যন্ত্র নেই কেনো, বললে তিনি বলেন ঐ বালতিতে টুয়া টুয়া(বালতির ষোল আনা) চাল দিয়ে ১০ কেজি ধরা হয়েছে , আমার জরুরী কাজ থাকায় আমি সদরে চলে আসছি বলে তিনি জানান।এ বিষয় বদরপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বলেন আমি অসুস্থ্য তাই নিচে নামতে পারি নাই ।চাল কম দেয়ার বিষয় বললে তিনি বিষয়টি অসিকার করেন বলেন এরকম কোন কিছু হয়নি । উলেক্ষ্য চাল দেয়ার সময় চেয়ারম্যান পরিষদে উপস্থিত ছিলেন।এ সময় সুবিধাভুগি মো: আবদুল্লাহ পিতা মো: আবদুল মালেক,আবুল কালাম পিতা:দেলু হাওলাদার,আ:মান্নান খান পিতা:রত্তন খাঁসহ একাধিক ব্যক্তির চালের বস্তা মেপে দেখা যায় তাদের চালে কারও ৮ কেজি ৫০০ গ্রামের উপর হয় না।এসময় মো: আরিফ হাওলাদার পিতা মৃত বাবুল হাওলাদার,মোসামÍ ফরিদা বেগম,মোসামÍ নাসিমাসহ বেস কিছু সুবিধাভুগীদের চাল না দিয়ে ফিরত পাঠানো হয়। কারন হিসাবে চালের সংকট দেখানো হয়।
Leave a Reply