শামীম আহমেদ, পটুয়াখালী ॥ পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ইউনিয়নের ট্যাংরাখালী ও খলিশাখালী দুই গ্রামের হাজার হাজার মানুষরে স্বপ্নের খালটি দখলকরছে একটি কুচক্রী মহল। ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিরা অদৃশ্য কারনে নিরবতা পালন করছে। এ খালের প্রবেশমুখ জবর দখল করছে এ যেন দিনেদুপুরে পুকুর চুর উল্লেখ্য ট্যাংরাখালী ও খলিশাখালী দুই গ্রামের সীমান্ত ঘেরা এ খালের পানি দিয়ে হাজারো পরবিার ও দুই গ্রামের একাধিক কৃষক দীর্ঘদিন যাবৎ চাষাবাদ করে আসছে। উল্লখ্যে ঘূর্ণেঝড় সিডর আসার পরে এই খালের প্রবেশ মুখে বেরিবাধ নির্মান করাহলে সেই থেকে গ্রামবাসী নতুন পানি চোখে নাদেখলেও তারা কোনমতে এদিয়ে চালিয়ে আসছে তাদের জীবন। গ্রামবাসীর সেই দুঃখ-কষ্টকে পুজিকরে লোকদেরকে বলছে তাদেরকে একটি কালভার্ট নির্মান করে দিবো আমরা। আর সেই আশ্বাসে গ্রামের কিছু মানুষ রাজী হয়ে যান তাদের খালের মুখ দেতে।
তবে ২৮ তারিখ রাতের আধারে দেখা যায় ছোট্ট একটি পাইপ দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেরিবাধ কেটে নদীর সাথে খালের সংযোগ স্থাপন করেন। উল্লেখ্য নাম প্রকাশ নাকরার স্বর্থে একাধীক ব্যক্তিরা জানান যে এর আগে আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সালাম শরিফ তিন লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেন এখানে ছোট পরসিরে একটি কালভার্ট নির্মান করার জন্য। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাধার কারণে সেই কালভার্ট নির্মান করতে পারেনি চয়োরম্যান সালাম শরীফ। কিন্ত বর্তমানে চক্রটি পানি উন্নয়ন বোর্ডর দোহাই দিনে খালটির প্রবেশমুখ বন্ধ করছে কিভাবে এটা বুজতে পারছেনা কেউ। এ বিষয় জানতে নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালউিজ্জামানের সাথে মুঠোফোনে কথাহলে তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখার কথা বলনে। তিনি আরো বলেন যে,পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি না নিয়ে আমাদের কোন বেরি বাধ কেউ কাটাছেরা করতে পারে না। তিনি বলেন বিষয়টি যতদ্রুত সম্ভব সমাধানের চেষ্টা করছি এবং জদি কেউ অবৈধ ভাবে খাল দখল করে থাকে তবে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।
Leave a Reply