শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন
বাউফলে স্লুইস গেট প্রভাবশালীদের দখলে কৃষকদের কোন কাজে আসছেনা

বাউফলে স্লুইস গেট প্রভাবশালীদের দখলে কৃষকদের কোন কাজে আসছেনা

বাউফল প্রতিবেদক ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে পানি উন্নয়ণবোর্ড কর্তৃক বিভিন্ন সময় নির্মিত স্লুইস গেটগুলো অধিকাংশই স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলে। তারা স্লুইস গেট বন্ধ করে খালে মাছ চাষ করে। ফলে স্লুইস গেট কৃষকের কোন কাজে আসছেনা। সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বিভিন্ন সময় কৃষকের আবাদি জমি চাষাবাদের সুবিধার্থে বাউফল উপজেলায় অর্ধশতাধিক স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়।
বর্তমানে স্লুইস গেট গুলো বেশির ভাগই মাছ চাষিদের দখলে চলে গেছে। এমনকি সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে দেখ ভাল করার লোকও নেই। উপজেলার নওমালা ইউনিয়নে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে স্লুইস গেটের কপাট বন্ধ। খালের দক্ষিন পাশের অংশে কচুরিপানা পরিস্কার করে স্থানীয় জেলে পাড়ার (বেপারী বাড়ি) কিছু লোকজন মাছ চাষ করছেন। খালের উত্তর পাশের অংশ কচুরিপানায় ভরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, স্লুইস গেটেরে কপাট বন্ধ করে মাছ চাষ করার কারণে বর্ষা মৌসুমে ক্ষেতে জলাবদ্ধার সৃষ্টি হয়। পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্থ হয়। চাষাবাদ বিঘিœত হচ্ছে। কৃষকরা সুফল পাচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো: মরিুজ্জামান বলেন ,বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযোগ পেয়েছি কৃষকরা মাছ চাষিদের কারনে স্লুইস গেট ব্যবহার করতে পারছে না।
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পটুয়াখালী) নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান বলেন,‘একসময় স্লুইস গেটগুলো তদারকির জন্য ‘স্লুইস খালাসী’ ছিল। তাদের কাছে স্লুইজ গেটের চাবি থাকতো। তারা প্রয়োজন অনুযায়ি স্লুইস গেটের কপাট খুলতো এবং আটকাতো। ১৯৯৮ সালে খালাসীদের বাদ দেয়ায় স্থানীয়রা তাদেরমত স্লুইস গেট ব্যবহার করছে। প্রভাবশালীদের মধ্যে কেউ কেউ কপাট আটকে মাছ চাষ করছে। যে সব স্লুইস গেট নিয়ে অভিযোগ আসছে সেগুলোতে আমরা তদারকির জন্য স্থানীয় পর্যায়ে একটি কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। তাদের মাধ্যমে স্লুইস গেট পরিচালিত হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com